আমাদের ইতিহাস
"আমাদের ইতিহাস" বিভাগে তুলে ধরা হয়েছে বাঙালির গৌরবময় অতীত, সংগ্রামী পথচলা এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের ধারাবাহিক উপস্থাপন। ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধ, প্রাচীন সভ্যতা থেকে আধুনিক বাংলাদেশের রূপান্তর—এই বিভাগে মিলবে সেসব ঐতিহাসিক ঘটনাবলীর বিশ্লেষণ যেগুলো আমাদের জাতি হিসেবে গড়ে উঠতে সহায়তা করেছে। ইতিহাস শুধু অতীত জানার মাধ্যম নয়, বরং ভবিষ্যতের পথচিন্তার দিকনির্দেশক — আর তাই এই বিভাগে আপনি পাবেন তথ্যসমৃদ্ধ, বিশ্বাসযোগ্য ও গবেষণালব্ধ লেখাসমূহ, যা আমাদের শিকড়কে জানার জানালা খুলে দেবে।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ ফকীর লালন শাঁহ
- পঠিত হয়েছেঃ 6002
How to go to the lalon Akhrabari
কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার ছেউড়িয়া নামক স্থানে লালনের আখড়ার অবস্থান। বাউল সম্রাট লালনকে সমাহিত করা হয় ছেঁউড়িয়ার মাটিতেই। তার মৃত্যুর পর শিষ্যরা এখানেই গড়ে তোলে মাজার বা স্থানীয়দের ভাষায় লালনের আখড়া। বিশাল গম্বুজে তার সমাধি ঘিরে সারি সারি শিষ্যের কবর রয়েছে। এ মাজারটি (Fakir Lalon Shah’s Mazaar, Kushtia) বাউলদের তীর্থস্থান।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ আমাদের ইতিহাস
- পঠিত হয়েছেঃ 5899
সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভান্ডারী, (ইংরেজি: Syed Ahmed Ullah Maizbhanderi) বা সৈয়দ আহমদ উল্লাহ (১৫ জানুয়ারি ১৮২৬ - ২৩ জানুয়ারি ১৯০৬) হলেন একজন সুফি সাধক ও মাইজভান্ডারী তরীকা প্রতিষ্ঠাতা। তিনি আহমদ উল্লাহ মাইজভান্ডারী নামেই বহুল পরিচিত। তার অনুসারীগণ যে সকল প্রচার-প্রকাশনা বাংলা, আরবি, উর্দু এবং ইংরেজি সহ বিভিন্ন ভাষায় ছাপিয়ে আসছে, তাতে তার নাম গাউছুল আজম হযরত মৌলানা সৈয়দ আহমদ উল্লাহ মাইজভান্ডারী কেবলা ক্বাবা কাদ্দাছাল্লাহু ছিরহুল আজিজ / (কঃ) লিখতে দেখা যায়। এছাড়াও তিনি গাউছুল আজম, হযরত কেবলা, বড় মৌলানা, খাতেমুল অলদ, শাঁই-এ-লিল্লাহ্ প্রভৃতি উপনামেও পরিচিত।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ আমাদের ইতিহাস
- পঠিত হয়েছেঃ 4766
শাহজালাল (আরবি: شاه جلال, জন্ম:- ১২৭১ – মৃত্যু:- ১৩৪৬) ভারতীয় উপমহাদেশের বিখ্যাত সুফি দরবেশ। তাঁর পুরো নাম শেখ শাহ জালাল কুনিয়াত মুজাররদ। ৭০৩ হিজরী মোতাবেক ১৩০৩ ইংরেজী সালে ৩২ বছর বয়সে ইসলাম ধর্ম প্রচারের লক্ষ্যে অধুনা বাংলাদেশের সিলেট অঞ্চলে এসেছিলেন বলে ধারণা করা হয়।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ আমাদের ইতিহাস
- পঠিত হয়েছেঃ 5646
সুন্দরবন হলো বঙ্গোপসাগর উপকূলবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত একটি প্রশস্ত বনভূমি যা বিশ্বের প্রাকৃতিক বিস্ময়াবলীর অন্যতম। গঙ্গা, মেঘনা ও ব্রহ্মপুত্র নদীত্রয়ের অববাহিকার বদ্বীপ এলাকায় অবস্থিত এই অপরূপ বনভূমি বাংলাদেশের খুলনা, সাতক্ষীরা ও বাগেরহাট জেলা এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দুই জেলা উত্তর চব্বিশ পরগনা ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জুড়ে বিস্তৃত। সমুদ্র উপকূলবর্তী নোনা পরিবেশের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন হিসেবে সুন্দরবন বিশ্বের সর্ববৃহৎ অখণ্ড বনভূমি।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ আমাদের ইতিহাস
- পঠিত হয়েছেঃ 4900
কক্সবাজার বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত একটি পর্যটন শহর। এটি চট্টগ্রাম বিভাগের কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত। কক্সবাজার তার নৈসর্গিক সৌন্দর্য্যের জন্য বিখ্যাত। এখানে রয়েছে বিশ্বের দীর্ঘতম অবিচ্ছিন্ন প্রাকৃতিক বালুময় সমুদ্র সৈকত যা কক্সবাজার শহর থেকে বদরমোকাম পর্যন্ত একটানা ১৫৫ কিলোমিটার (৯৬ মাইল) পর্যন্ত বিস্তৃত। এখানে রয়েছে বাংলাদেশের বৃহত্তম সামুদ্রিক মৎস্য বন্দর এবং সাবমেরিন ক্যাবল ল্যান্ডিং স্টেশান। একসময় কক্সবাজার পানোয়া নামেও পরিচিত ছিল যার আক্ষরিক অর্থ হচ্ছে হলুদ ফুল। এর আরো একটি প্রাচীন নাম হচ্ছে পালঙ্কি।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ আমাদের ইতিহাস
- পঠিত হয়েছেঃ 4257
খগেন্দ্রনাথ মিত্র (জন্মঃ- ২ জানুয়ারি, ১৮৯৬ - মৃত্যুঃ- ১২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৮) একজন বিখ্যাত বাঙালি শিশুসাহিত্যিক ও প্রথম জীবনে বিপ্লবী রাজনৈতিক কর্মী ছিলেন।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ রাধা বিনোদ পাল
- পঠিত হয়েছেঃ 4513
ইটের গায়ে আজও লেখা রয়েছে আর বি ডি (রাধা বিনোদ পাল)। শান বাঁধানো ঘাটটি কালের আবর্তে ভেঙে পড়েছে। বিভিন্ন প্রজাতির ফলের বাগানটিও নেই। দেশ স্বাধীনের পর একতলা বাড়িটি ক্ষয়ে ক্ষয়ে হারিয়ে গেছে। কিন্তু আজও তাঁর নাম সবাই জানে। চাকরিজীবনের সুনাম, খ্যাতি তাঁকে দিয়েছে বিশ্বপরিচয়। কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার সদরপুর ইউনিয়নের নিভৃত পল্লি কাকিলাদহ। জাপানিদের কাছে দেবতুল্য ড. রাধা বিনোদ পালের শৈশব কেটেছে এ গ্রামে। এলাকাটি এখন জজপাড়া নামে পরিচিত। বিপিন বিহারি পালের ছেলে রাধা বিনোদ পাল আন্তর্জাতিক আদালতের বিচারক ছিলেন।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ ফকীর লালন শাঁহ
- পঠিত হয়েছেঃ 4805
লালনোত্তর যে সব মরমি সাধক শিল্পী বাউলসম্রাট লালনের গান জনপ্রিয় করেন তাদের অন্যতম আলমডাঙ্গার ফরিদপুরের মরমি বাউল সাধক ও গীতিকার বেহাল শাহ।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ ফকীর লালন শাঁহ
- পঠিত হয়েছেঃ 4936
মোকসেদ বা মকছেদ আলী শাহ্ (জন্মঃ ১লা মার্চ ১৯৩৫ মৃত্যুঃ ১৭ জুন ১৯৮১) স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের কণ্ঠশিল্পী, গীতিকার ও সুরকার মকছেদ আলী শাঁইয়ের অবদান যেমন শব্দসৈনিক হিসেবে স্মরণযোগ্য, তেমনি বাংলাদেশ স্বাধীনতা-উত্তরকালে নানা বাদ্যযন্ত্র সহযোগে লালনগীতি পরিবেশনার যে ধারা আন্তর্জাতিকভাবে প্রসারিত হয়েছে; তাতেও রয়েছে তাঁর পথিকৃৎ ভূমিকা।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ কাঙ্গাল হরিনাথ
- পঠিত হয়েছেঃ 4541
কাঙ্গাল হরিনাথ তথা হরিনাথ মজুমদার (জন্ম: ১৮৩৩ - মৃত্যু: ১৬এপ্রিল, ১৮৯৬) বাংলা লোক সংস্কৃতির অন্যতম ধারক ও বাহক হিসেবে পরিচিত বাউল সঙ্গীতের অন্যতম পথিকৃৎ ছিলেন। তিনি সর্বসমক্ষে ফকির চাঁদ বাউল নামে ও পরিচিত ছিলেন।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ মীর মশাররফ হোসেন
- পঠিত হয়েছেঃ 4457
Bishad Shindhu
বিষাদ-সিন্ধু কারবালার যুদ্ধক্ষেত্রকে উপাত্ত করে রচিত মীর মশাররফ হোসেনের ঐতিহাসিক উপন্যাস। এটি যথাক্রমে ১৮৮৫, ১৮৮৭ ও ১৮৯১ সালে তিন ভাগে প্রকাশিত হয়; পরবর্তীতে সেগুলি একখন্ডে মুদ্রিত হয়।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ গৌতম কুমার রায়
- ক্যাটাগরিঃ ফকীর লালন শাঁহ
- পঠিত হয়েছেঃ 18663
ঘাটে নামবে কিন্তু জল ঘোলা করবে না
রুক্ষ্ম বাবরী চুল। গোঁফের বাহাদুরী। হাতে একতারা এবং ডুগডুগির টুং টাং শব্দ। পায়ে একজোড়া কাঠের খরম। ইদানিং চপ্পল, গায়ে কখনও সাদা বা গেরুয়া রঙের থানকাটা কাপড়ের পাঞ্জাবী এবং পরনে সেলাইছাড়া লুঙ্গি। সাধারণ মানুষের চেয়ে একটু বিচিত্রতা তাদের। যাদের মন-মনন, জীবন, জগৎ সংসার, চলাফেরা, আঁচার-ব্যবহার অন্যদের চেয়ে কিছুটা হলেও ভিন্ন। একটু ভিন্ন ধাঁচের গান শুনলেই এদেরকে চেনা যায় তারা হলো বাউল। অর্থাৎ বা-উল কিংবা বাতাসের মধ্যে অনুসন্ধানের যে জিঘাংসা সেই অনুসন্ধানকারী মানুষই হলো বাউল।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ নূর মোহাম্মদ রবিউল
- ক্যাটাগরিঃ ফকীর লালন শাঁহ
- পঠিত হয়েছেঃ 5702
লালনের গান বা দর্শন নিয়ে আলোচনা করলে মূলে দেখা যায় যে,সকল মানুষকেই গুরুর নিকট দীক্ষিত-আশ্রিত নিতে হবে।আর মুরীদ বা দিক্ষা নেওয়ায় কারনে মন নিয়ন্ত্রিত হয়- মন নিয়ন্ত্রিত হলে রাগ-হিংসা-বিদ্বেষ-কাম থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।লালন শাহের আদর্শ গ্রহণ ধারণ করা বেশ কয়েকজন ভক্ত জানান এটাই আমাদের মূলত লালন দর্শন। সংগীত সাধনার পাশে গুরুবাদী এই সাধক তাঁর ভক্তদের আত্মতত্ব ও আধ্যাত্মিক শিক্ষা দিয়ে গেছেন।নেশা,কাম ও লেবাস ফেলে প্রকৃত মানুষ হতে একজন গুরু বা মুর্শিদ ধরার বিষয়ে শিক্ষা দিতে সংগীত সাধক লালন শাহ আমরণ কাজ করে গেছেন।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ ফকীর লালন শাঁহ
- পঠিত হয়েছেঃ 4789
ফকীর লালন শাঁইজীর তিরোধান উপলক্ষে সাধুর হাটবাজার এবং লালন মেলা জমে উঠেছে। লক্ষ লক্ষ ভক্তে তাঁর আঁখরা বাড়ি পরিপূর্ণ। লালন সাঁইয়ের ১২৮তম তিরোধান দিবসের উদ্বোধনীতে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কুষ্টিয়া-৩ সদর আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য মাহবুবউল আলম হানিফ বলেছেন, সবকিছুর উর্ধ্বে মানুষ ও মানবতা। জাত-পাতের কোন মূল্য নেই, মূল্য শুধু মানবতার।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ নূর মোহাম্মদ রবিউল
- ক্যাটাগরিঃ ফকীর লালন শাঁহ
- পঠিত হয়েছেঃ 5340
প্রকৃত মানুষ হতে একজন গুরু বা মুর্শিদ ধরার বিষয়ে শিক্ষা দিতে মরমী সাধক লালন শাহ আমরণ কাজ করেছেন। মরমী সাধক লালন শাহ তাঁর গানে বলেছে, মানুষ ছেড়ে ক্ষেপা রে তুই মূল হারাবি,মানুষ ভজলে সোনার মানুষ হবি..। গানে আরা বলেছে, যে মুরশিদ সেই তো রাসূল ইহাতে নাই কোন ভুল খোদাও সে হয়, এ কথা লালন কয়না কোরআনে কয়।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ গৌতম কুমার রায়
- ক্যাটাগরিঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
- পঠিত হয়েছেঃ 4503
নীহাররঞ্জন রায় "বাঙ্গালীর ইতিহাস : আদি পর্ব" প্রবন্ধে বলেছেনঃ-
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ আমাদের ইতিহাস
- পঠিত হয়েছেঃ 7084
আকবর হোসেন (জন্মঃ ১ অক্টোবর ১৯১৭, মৃত্যুঃ ২রা জুন, ১৯৮১) কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার কয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। জনপ্রিয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক ও ঔপন্যাসিক। তার বাবা হাজী আব্দুল বিশ্বাস ও মাতা ময়জান নেছা। ঊনিশ ও বিশশতক সময়কালে বাংলা সাহিত্যে অল্প কয়েকজন মুসলমান লেখকদের মধ্যে জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থানের সৌভাগ্য হয়েছিল ঔপন্যাসিক আকবর হোসেনের।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ ধর্মতত্ত্ব
- পঠিত হয়েছেঃ 6334
ভৌগলিক অবস্থানগত কারণে বৃহত্তর কুষ্টিয়ার মানুষ অসাম্প্রদায়িক চেতনাসমৃদ্ধ। যে কারণে এ অঞ্চলে মুসলিম-হিন্দু খ্রিষ্টান যে যার ধর্ম চারণ সহজভাবে পালন করতে সক্ষম হয়েছে। কুষ্টিয়া জেলার জন্ম ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের পর। দেশ ভাগের পূর্বে বর্তমান বৃহত্তর কুষ্টিয়া জেলা কুষ্টিয়া সদর, চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর মহকুমা ছিল অবিভক্ত নদীয়া জেলার অংশ। নদীয়া নবদ্বীপ ছিল হিন্দুধর্ম ও শাস্ত্রাদি চর্চার প্রধান ক্ষেত্র। ত্রয়োদশ শতকের প্রারম্ভে বখতিয়ার খলজির নদীয়া বিজয়ের ফলে বাংলাদেশে মুসলিম শাসনের সুত্রপাত। নবদ্বীপে শ্রী চৈতন্যের আবির্ভাব ও বৈষ্ণব ধর্মমত প্রচার এ জেলা তথা বাংলার মুসলমানদের উপর যে বেশি প্রভাব ফেলেছিল তা অনস্বীকার্য। এ ছাড়া আউল-বাউল, সহজীয়া হযরতি-গোবরাট প্রভৃতি প্রায় পনেরটি উপধর্ম মতের জন্ম-বিকাশ ও সাধন ক্ষেত্র নদীয়া-নবদ্বীপ-কুষ্টিয়া অঞ্চল।