কুষ্টিয়া
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 4199
শহীদ খালেদ সাইফুদ্দীন (জন্ম: অজানা - মৃত্যু: ১৯৭১) বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। স্বাধীনতা যুদ্ধে তার সাহসিকতার জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর বিক্রম খেতাব প্রদান করে।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ মোঃ জামাল উদ্দিন
- ক্যাটাগরিঃ কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 5582
আগা ইউসুফ (জন্মঃ- ১৯২৪ সালের ২৩শে এপ্রিল - মৃত্যুঃ- ২০০৩ সালের ৩০শে এপ্রিল):- ১৯৬০'এর দশকের মাঝামাঝি সময় থেকে প্রায় দুই দশকের মধ্যে তিনি তামাক ও তামাকজাত পণ্য থেকে শুরু করে কৃষি, ব্যাংকিং, স্বাস্থ্যসেবা, ঔষধ শিল্প, ইঞ্জিনিয়ারিং, হিমাগার, পাটশিল্প, টেক্সটাইল, টিম্বার ও প্রকাশনার মতো অন্তত ২০টির মতো শিল্প ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলে চমক লাগিয়ে দেন।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ কুমারখালী
- পঠিত হয়েছেঃ 2288
মৌলভী আফসার উদ্দিন আহমদ (জন্মঃ- ১৮৮৬ মৃত্যুঃ- ২৯শে জানুয়ারী ১৯৫৯ ইং) কুষ্টিয়া জেলার অন্যতম কৃতিসন্তান মৌলভী আফসার উদ্দিন আহমদ ১৮৮৬ সালে কুমারখালী থানার সুলতানপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম মাহতাব উদ্দিন আহমদ। তাঁর ভ্রাতা অবিভক্ত বাংলার বিখ্যাত মন্ত্রী মৌলভী শামসউদ্দিন আহমদের নাম নানা কারণে বিখ্যাত হলেও মৌলভী আফছার উদ্দিন আহমদের মত নিঃস্বার্থ কর্মী, বিপ্লবী রাজনৈতিক নেতা, মানব-দরদী সমাজ সংস্কারক ও অনলবর্ষী বক্তা এ জেলায় খুব কমই জন্মগ্রহণ করেছেন।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 2019
জোবেদা খানম (জন্ম:৫ মার্চ, ১৯২০ – মৃত্যু: ২৬ জানুয়ারি, ১৯৮৯) বাংলাদেশের একজন শিক্ষাবিদ এবং সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব। তিনি বাংলাদেশ শিশু একাডেমীর প্রথম পরিচালক এবং চেয়ারপার্সন তিনি ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ মহিলা সমিতির ভাইস চেয়ারপারসন এবং চেয়ারপার্সনও ছিলেন।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 2452
রাজু আহমেদ (জন্মঃ- ১৯৩৯ - মৃত্যুঃ- ১১ই ডিসেম্বর ১৯৭২ ইং) ২৮ বৈশাখ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দে কুষ্টিয়ার আমলাপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি শুধু একজন শক্তিমান অভিনেতা ছিলেন না, মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে দেশমাতৃকাকে স্বাধীন করার প্রত্যয়ে অনবদ্য ভূমিকাও রেখেছিলেন অন্যদিকে ছিলেন একজন চিত্র শিল্পী।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 2588
১৮১৬ এবং ১৮১৯ সালের স্থানীয়ভাবে ফেরী ব্যবস্থাপনা ও রক্ষনাবেক্ষণ, সড়ক/ সেতু নির্মাণ ও মেরামতের জন্য বৃটিশ সরকার কর্তৃক কর ধার্যের আইন প্রণীত হয়। ১৮৫৭ সালে সিপাহী বিদ্রোহের পর দেশের অর্থনীতি ও আইন শৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটলে বৃটিশ সরকার স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে এবং ১৮৭০ সালে বেঙ্গল চৌকিদারী আইন প্রণয়ন করে।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 3193
কানাই লাল শর্মা (জন্মঃ ৭ই নভেম্বর ১৯৩০ইং, মৃত্যুঃ ১৯শে আগস্ট ২০১৯ইং) কুষ্টিয়ার হাটস হরিপুর ইউনিয়নের শালদহ গ্রামে তিনি জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মৃত অভিমুন্য শর্মা। প্রবীণ এ সাতারু পিছনে ফেলে আসা সাফল্য জড়িত দিনগুলির স্মৃতিচারন করতে যেয়ে বলেন, তার বয়স যখন ৫-৬ বছর। তখন একদিন তার বাবা নৌকায় করে গড়াই নদী পার হয়ে বাড়ী ফিরছিলেন। ঝড়ে মাঝ নদীতে নৌকাটি ডুবে যায়। এতে অনেকে মারা যায়। সৌভাগ্য বসত কানাই লাল শর্মার পিতা অভিমুন্য শর্মা প্রাণে বেঁচে যান।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 13499
বাংলাদেশের সব চাইতে বেশী সুখী মানুষের বসবাস এবং ১৩তম বড় শহর কুষ্টিয়া শহর। সকল ফসল উৎপাদনে সক্ষম কুষ্টিয়ার মানুষ। নদী-নালা, খাল-বিল, হাওড়-বাওড় এবং বিভিন্ন জলাশয়ে ভরপুর কুষ্টিয়া অঞ্চল। আর এই কারণে মাছেও ব্যাপক সাফল্য দেখা যায়।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 3300
খালিদ হোসেন (জন্মঃ- ৪ ডিসেম্বর ১৯৩৫ - মৃত্যুঃ- ২২ মে ২০১৯) ছিলেন একজন বাঙালি নজরুলগীতি শিল্পী এবং নজরুল গবেষক। তিনি নজরুলের ইসলামী গান গাওয়ার জন্য সুপ্রসিদ্ধ। তার ছয়টি নজরুলগীতির অ্যালবাম এবং ১২টি ইসলামী গানের অ্যালবাম প্রকাশিত হয়েছে। সঙ্গীতের অবদানের জন্য ২০০০ সালে তিনি বাংলাদেশ সরকার প্রদত্ত দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান একুশে পদকে ভূষিত হন।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ ভেড়ামারা
- পঠিত হয়েছেঃ 5116
আধ্যাত্মিক সাধক পুরুষ সোলাইমান শাহ। কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলার গোলাপ নগরে রয়েছে সোলাইমান শাহের মাজার। আধ্যাত্মিক সাধক সোলাইমান শাহের জীবন কর্মের জন্য তিনি আজও হাজারো ভক্তের মাঝে বেঁচে আছেন। তাইতো প্রতি বছর গোলাপনগরে লাখোভক্তের পদচারণায় মুখরিত হয়ে ওঠে গোলাপ নগর।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ নূর মোহাম্মদ রবিউল
- ক্যাটাগরিঃ কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 4209
কুষ্টিয়াবাসীকে স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন পর্যটন নগরী সৃষ্টিতে সেই রুপকার বিশিষ্ট সমাজ সেবক, মুক্তিযোদ্ধা সংগঠক, আন্তর্জাতিক খ্যতিমান প্রকৌশলী ও স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) প্রতিষ্ঠাতা প্রকৌশলী কামরুল ইসলাম সিদ্দিক।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ কুমারখালী
- পঠিত হয়েছেঃ 3359
মৌলভী শামসুদ্দিন আহমেদ বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ, শিক্ষানুরাগী ও কৃষক-প্রজা আন্দোলনের অন্যতম নেতা মৌলভী শামসউদ্দিন আহম্মদ ১৮৮৯ সালে কুষ্টিয়া জেলা (তৎকালীন নদীয়া) কুমারখালী থানার সুলতানপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা মাহাতাব উদ্দীন আহম্মদ একজন সমাজ সংস্কারক ছিলেন।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 2910
WaliUl Bari Chowdhury the pioneer of modern journalism
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালীন মুক্তাঞ্চল থেকে প্রকাশিত সর্বপ্রথম পত্রিকা ‘স্বাধীন বাংলা’র সম্পাদক, বৃহত্তর কুষ্টিয়া অঞ্চল থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক ‘ইস্পাত’ পত্রিকা ও স্বাধীনতা পূর্ব সাপ্তাহিক ‘মশাল’ পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদক সাংবাদিক আলহাজ্ব ওয়ালিউল বারী চৌধুরী।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ কুমারখালী
- পঠিত হয়েছেঃ 3075
৯ই ডিসেম্বর কুমারখালী মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে (৯ই ডিসেম্বর) বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিকামী মানুষের প্রতিরোধ সংগ্রামের মধ্যদিয়ে কুমারখালী থানা পাক হানাদার মুক্ত হয়।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ মিরপুর
- পঠিত হয়েছেঃ 3261
৭ই ডিসেম্বর। ৭১’র আজকের এই দিনে কুষ্টিয়ার মিরপুরের ঐতিহাসিক আমলা সদরপুর পাকহানাদার মুক্ত দিবস। মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বের অর্জন হিসাবে মুক্ত হয় এই জনপদ। ১৯৭১ সালের এ দিনে বহু ত্যাগ তিতিক্ষার বিনিময়ে আমলা সদরপুর পাকহানাদার মুক্ত হয়েছিল।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 4177
কচি খন্দকার (জন্মঃ- ২৯ সেপ্টেম্বর ১৯৬৪) জন্ম থেকে মৃত্যু, এই তো জীবন। খুব অল্প সময় হলেও জীবন কিন্তু সুন্দর। তবে তা মাঝে মাঝে নিষ্ঠুরও হয়। সেটা প্রকৃতির খেলা। সে খেলায় হার-জিত তো থাকবেই। তাই বলে কি জীবন থেমে থাকবে? না, থাকে না। জীবন তার গতিতেই চলবে। এই গতি ধরে রাখার জন্যই রয়েছে মন নামক এক কল্পনার জগৎ। যে জগতের কোনো বয়স নেই। অজস্র বছর ধরে বেঁচে থাকে সে। শরীরের মৃত্যু হলেও মনের কোনো মৃত্যু নেই।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 3317
ম. আ. রহিম (জন্মঃ- ৮ জানুয়ারি, ১৯৩১ মৃত্যুঃ- ৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৭) দেশ স্বাধীনের পর জনগনের প্রত্যক্ষ ভোটে কুষ্টিয়া পৌরসভার নির্বাচিত প্রথম এবং পরপর দুই বারের চেয়ারম্যান। উল্লেখ্য, ব্যক্তি জীবনে অমায়িক সজ্জন ও সদালাপী ম. আ রহিম ছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম জন নির্বাচিত পৌর চেয়ারম্যান। ১৯৩১ খ্রিষ্টাব্দের ৮ জানুয়ারি তিনি কুষ্টিয়া শহরের আড়ুয়াপাড়ার বিশিষ্ট সমাজসেবক জেহের আলী মন্ডল ও ময়জান নেছার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ কুষ্টিয়া
- পঠিত হয়েছেঃ 3728
কামরুল ইসলাম সিদ্দিক বাংলাদেশের পল্লী অবকাঠামো উন্নয়নে অবিস্মরণীয় অবদান রেখে গেছেন। তিনি যখন স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগে যোগ দেন তখন পল্লী অবকাঠামো কার্যক্রম ছিল বিক্ষিপ্ত এবং বিনিয়োগ ছিল যৎসামান্য। মুক্তিযোদ্ধা কামরুল ইসলাম সিদ্দিক এ দেশের অর্থনৈতিক মুক্তিরও এক সৈনিক।
উপ ক্যাটেগরি সমূহ
কুমারখালী নিবন্ধ গণনা: 16
দৌলতপুর নিবন্ধ গণনা: 13
দৌলতপুর বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। এটি কুষ্টিয়ার শেষ উপজেলা ভারতের পাসে অবস্থিত।
দৌলতপুর উপজেলা কুষ্টিয়া জেলার অধীনে একটি উপজেলা। দৌলতপুর উপজেলার আয়তন ৪৬১বর্গ কিলোমিটার। এর উত্তরে বাঘা ও লালপুর, দক্ষিণে গাংনী ও মিরপুর, পুর্বে ভেড়ামারা ও মিরপুর উপজেলা এবং পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ। মাথাভাঙ্গা এবং পদ্মা এই উপজেলার প্রধান নদী। এছাড়া হিসনা নামের আরো একটি নদী দৌলতপুর উপজেলার মাঝ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
১৯৮৩ সালে দৌলতপুর থানাকে উপজেলা হিসেবে ঘোষনা করা হয়। দৌলতপুর উপজেলায় ১৪টি ইউনিয়ন, ১৬১টি মৌজা ও ২৪২টি গ্রাম রয়েছে।
ভেড়ামারা নিবন্ধ গণনা: 8
রয়েছে হযরত সোলাইমান শাহ্ চিশতির মাজার শরীফ এবং গায়েবী মসজিদ খ্যাত তিন গম্বুজ মসজিদ। ভেড়ামারা উপজেলার নামকরণের কোন সুনির্দিষ্ট ইতিহাস জানা যায় না। তবে লোক মুখে এবং শহুরীগ্রামাঞ্চলে নানা কথার প্রচলন রয়েছে। জানা যায়, ভেড়ামারা এলাকায় অতীতে প্রচুর ভেড়া পালন করা হতো। তৎকালীন ব্রিটিশ আমলে ট্রেন চলাকালীন অবস্থায় ভেড়ামারা ষ্টেশন সংলগ্ন এলাকায় একযোগে শতাধিক ভেড়া ট্রেনের নীচে পড়ে কাটা পড়ে মারা যায়। সেই সময় ‘ভেড়া’ হতেই ভেড়ামারার নামকরণ করা হয়েছিল ভেড়ার ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্য।
মিরপুর নিবন্ধ গণনা: 9
মিরপুরের নামকরণের ক্ষেত্রে সঠিক কোন তথ্য পাওয়া যায় না। তবে কুখ্যাত নীলকর টেলর ও নুডসনের নীল কুটিকে কেন্দ্র করেই মিরপুর গড়ে ওঠে। নীলকুটিকে কেন্দ্রকরেই ১৮২০-১৮২৪ সালে মিরপুর থানা ও মিরপুর তহশীল অফিস স্থাপিত হয় ।
১৮২৮ সালে পাবনা জেলা গঠিত হলে ঐ সময়েই মিরপুর ১ মাইল পূর্বের পাড়া গ্রামে একটি পুলিশ ক্যাম্প স্থাপিত হয়। ১৮৬৩ সালে মিরপুরসহ এ- অঞ্চলকে কুষ্টিয়া মহকুমার অন্তর্গত করেন নদীয়া জেলা ভূক্ত করা হয়। ১৮৭৮ সালে মিরপুর রেলপথ স্থাপিত হয় এবং উহাকে কেন্দ্র করেই মিরপুর ব্যবসা বাণিজ্যের কেন্দ্র হিসাবে গড়ে ওঠতে শুরু করে।
খোকসা নিবন্ধ গণনা: 4
যতদুর শোনা যায় খোকা শাহ নামের এক সাধকের নাম থেকে খোকসা নামের উৎপত্তি হয়েছে। আবার কারও কারও মতে খোকসা নামক গাছের থেকে খোকসা নামের উৎপত্তি। তবে এ এলাকা থেকে এ গাছ অনেক আগেই বিলুপ্ত হলেও বর্তমান রংপুর অঞ্চলের কিছু কিছু এলাকায় খোকসা নামক গাছ এখনও আছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে।