বাংলা তথ্য ভান্ডার সমৃদ্ধ করতে আমাদের এই প্রয়াস। ইতিহাস এবং ঐতিহ্যর তথ্য দিতে চাইলে ইমেইল kushtia.contact@gmail.com অথবা ফোন করুনঃ- ০১৯৭৮ ৩৩ ৪২ ৩৩

Select your language

কুষ্টিয়া

কুষ্টিয়া

কুষ্টিয়া জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। পূর্বে কুষ্টিয়া নদীয়া জেলার (বর্তমানে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে) অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৮৬৯ সালে কুষ্টিয়ায় একটি পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয়। হ্যামিলটন'স গেজেট প্রথম কুষ্টিয়া শহরের কথা উল্লেখ করে।

  • অধ্যাপক ড. আবুল বারকাত

    অধ্যাপক ড. আবুল বারকাত (জন্ম: ২৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৫৪) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ও প্রাক্তন চেয়ারম্যান। ২০০৯ সাল থেকে তিনি রাষ্ট্রয়াত্ব ব্যাংক জনতা ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সভাপতি। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে আবুল বারকাত সশস্ত্র প্রশিক্ষণ নিয়ে অংশগ্রহণ করেন।

  • ব্যাটল অব কুষ্টিয়াঃ বা কুষ্টিয়া প্রতিরোধ

    ‘মূলত সাহস আসে ঘৃণা থেকেই’। মাথায় নানা কিছু ঘুরছে। ভারী অস্ত্র-সস্ত্রে সজ্জিত একটি সু-প্রশিক্ষিত সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়ার সাহস কীভাবে পেয়েছিল এ বাংলার গ্রামের অতি সাধারণ সহজ-সরল মানুষজন? আর ঘুরেফিরে প্রায় একই উত্তর দেন মুক্তিযোদ্ধারাই- ‘সাহস আসে নাকি ঘৃণা থেকে’ই!

  • বারোশরীফ দরবার ও জামে মসজিদ

    বারোশরীফ দরবার ও জামে মসজিদ ১৬ই শাবান ১৩৯৫ হিজরী মোতাবেক ১৯৭৫ইং সালের ২৫শে আগষ্ট এবং ৮ই ভাদ্র ১৩৮২ বঙ্গাব্দ রোজ সোমবার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

  • শেখ দিদার আলী

    শহীদ শেখ দিদার আলী (জন্ম: অজানা, মৃত্যু: ১৯৭১ ) বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। স্বাধীনতা যুদ্ধে তার সাহসিকতার জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর প্রতীক খেতাব প্রদান করে।

  • স্মৃতির পাতায় প্রফেসর নুরুল ইসলাম

    দৌলতপুর থানার কাপড় পোড়া গ্রামে ৩০/০৩/১৯৪২ সাল জন্মগ্রহণ করেন। পিতার নাম: কসিম উদ্দিন। মাতা মোছা :মায়মনা খাতুন। বাড়িতে লিখা পড়ার পরিবেশে ভাল থাকার কারনে প্রাথমিক শিক্ষা সন্তোষ ভাবে সম্পন্ন হয়। তিনি ১৯৫৮ মেট্রিক পাশ করেন। আইএসসি ১৯৬০সাল। বিএসসি অনার্স ফিজিক্স ১৯৬৩ এবং এমএসসি ১৯৬৪ সালে পাশ করেন।

  • প্রাচীন জনপদ কুমারখালী

    প্রাচীন জনপদ কুমারখালী। এর ইতিহাস-ঐতিহ্য কুষ্টিয়ার চেয়ে সমৃদ্ধ ও প্রাচীনতর। তাই ইংরেজ আমলের গোড়ার দিকে কুষ্টিয়ার পরিচয় দিতে বলা হতো "কুমারখালী-কুষ্টিয়া"। বাউলসম্রাট লালন শাহ, সাধক কাঙাল হরিনাথ, মোজাহেদ-নেতা কাজী মিয়াজান, বিপ্লবী-বীর বাঘা যতীন, সাহিত্যরথী মীর মশাররফ হোসেন, প্রজা-আন্দোলনের পুরোধা শামসুদ্দিন আহমদ প্রমুখ কুমারখালী থানার কৃতি সন্তান।

  • সুজাউদ্দিন আহমেদ মানুষ গড়ার শ্রেষ্ঠ কারিগর

    সুজাউদ্দিন আহমেদ (জন্মঃ ১৯১৬ ইং, মৃত্যুঃ ২২-০৯-১৯৯৩ইং) কুষ্টিয়া মহকুমার দৌলতপুর থানার আদাবাড়িয়া ইউনিয়নের ডাং মড়কাগ্রামে এক মধ্যবিত্ত পরিবারে ১৯১৬ সালে সুজা উদ্দিন সাহেব জন্ম গ্রহন করেন। পিতার নাম শিতল মোহাম্মদ, মাতা শান্তি খাতুন। তিনি পশ্চিম বঙ্গের শিকারপুর হাই স্কুল থেকে মেট্রিক পাশ করেন, ইন্টারমিড়িয়েট এবং গ্রেজুয়েশন লাভ করেন রাজশাহী সরকারি কলেজ থেকে।

  • বিপ্লবী ক্ষুদিরাম বসু

    ক্ষুদিরাম বসু (ইংরেজি: Khudiram Bose) (জন্মঃ- ৩রা ডিসেম্বর ১৮৮৯ - মৃত্যুঃ- ১১ আগস্ট ১৯০৮) ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের শুরুর দিকের সর্বকনিষ্ঠ এক বিপ্লবী। ফাঁসি মৃত্যুর সময় তার বয়স ছিল ১৮ বছর, ৭ মাস ১১ দিন।

  • অধ্যাক্ষ সামসুল হক কোরায়শী দৌলতপুরের হীরের টুকরো

    দৌলতপুরের হীরের টুকরো। অধ্যাক্ষ সামসুল হক কোরায়শী একজন লেখক ও শিক্ষাবিদ। তিনি ১৯৩৭ সালে দৌলতপুর উপজেলার ১০নং দৌলতপুর ইউনিয়নের দৌলতখালি গ্রামে পীর বংশে জন্ম গ্রহন করেন। তিনি তদানিন্তন বিখ্যাত আলহাজ্জ মৌলানা আফসার আলি সাহেবের ছোট ছেলে। তাঁর দাদা শুফি সাধক হযরত মৌলানা ইসাহক আলি। সমাজ সেবক এবং নিবেদিত প্রাণ।

  • বাংলাদেশের সর্বপ্রথম রেলওয়ে স্টেশন জগতি স্টেশন

    শিয়ালদহ থেকে কুষ্টিয়া পর্যন্ত দেশে প্রথম রেল লাইন চালু হয় ১৮৬২ সালে। বাংলাদেশের সর্বপ্রথম রেলওয়ে স্টেশন জগতি রেলওয়ে স্টেশন। পুরাতন স্টেশন হিসাবে উন্নয়নের ছোয়া লাগেনি এ স্টেশনের। সংস্কার না থাকায় এ স্টেশনের পুরাতন বিল্ডিং গুলো ধ্বসে ধ্বসে পড়েছে। সরকারি জায়গা গুলোও বেহাত হয়ে গেছে।

  • লালন শাহ সেতু ও হার্ডিঞ্জ ব্রীজ পর্যটকদের দর্শনীয় স্থান

    পদ্মার কোলে প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যে ছেয়ে থাকা দক্ষিণ জনপদের দ্বারপ্রান্ত ভেড়ামারা ও পাকশী বেড়ানোর এক অপরূপ নিসর্গে পরিণত হয়েছে। এখানে এলে রূপসী পদ্মার ঢেউয়ের কলধ্বনি, চারদিকে সবুজের বেষ্টনী ও উত্তাল হাওয়ার পরশে যেমন হৃদয় ভরিয়ে দেয়। তেমনি এ এলাকায় রয়েছে ইতিহাস ও প্রাচীন কীর্তিসহ বিংশ শতাব্দীর প্রথম ও দেশের বৃহত্তম রেল সেতু হার্ডিঞ্জ ব্রিজ এবং দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম লালন শাহ সেতু।

  • কুষ্টিয়ার ঐতিহ্যবাহী পান পাতা

    পান গাছের পাতাকেই পান বলা হয়, এটি চিবিয়ে খাওয়া হয়। বাংলাদেশে পান খুবই পরিচিত খাবার। পান সাধারণত কোনকিছু খাওয়ার পর মুখে নিয়ে চিবানো হয়। অতিথি আপ্যায়নে কিংবা বৈঠকে আলোচনার টেবিলে পান দেওয়া আমাদের দেশের একটি পুরনো রেওয়াজ।

  • ঐতিহ্যবাহী পোড়াদাহ কাপড়ের হাট

    কুষ্টিয়া জেলা তথা দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে বড় ভূমিকা রাখছে জেলার মিরপুর উপজেলার পোড়াদহ রেলওয়ে জংশনসংলগ্ন কাপড়ের হাট। এখানে সপ্তাহে ৩ দিন শুক্র, শনি ও রবি হাটবার। বিকিকিনি হয় প্রায় ৫০ কোটি টাকার মত।

  • লালন ফকিরের সাধনা - মুচকুন্দ দুবে

    এক শতাব্দীরও বেশি সময় জূড়ে বিস্তৃত লালন ফকীরের জীবন। এ সময়সীমার মধ্যে তিনি রচনা করেছেন, গেয়ে বেড়িয়েছেন হাজার দশেক গান। গানগুলোর সাহিত্যের এমন এক সম্ভারে পরিণত হয়েছে, সারা বিশ্বের লোকোজ এবং মরমী সাহিত্যর ইতিহাসে যার কোনো নজির নেই।

  • আক্রান্ত একতারার কান্না লালন বিরোধী আন্দোলন

    সমকাল ও উত্তরকালে লালন সম্পর্কে ইতি ও নেতিবাচক দুই ধরনের সামাজিক প্রতিক্রিয়াই প্রবল হয়েছিল। যুগপৎ নন্দিত ও নিন্দিত হয়েছিলেন তিনি। লৌকিক বাংলার এই অসাধারন মনীষী-ব্যক্তিত্ব তাঁর সমকালেই সুধীসমাজের মনোযোগ ও শ্রদ্ধা আকর্ষণে সক্ষম হন। তাঁর প্রতি ঠাকুরবাড়ির একাধিক সদস্যের সানুরাগ কৌতূহল তাঁর পরিচয়ের ভূগোলকে আরো প্রসারিত করে। লালনের মৃত্যুর পর তাঁর সম্পর্কে আগ্রহ অনুরাগী ক্রমশ বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে।

  • কুষ্টিয়ার বিখ্যাত তিলের খাজা

    কুষ্টিয়ার তিলের খাজা বর্তমানে ক্ষুদ্র শিল্পে পরিণত হয়েছে। সারা বছর তিলের খাজা পাওয়া যায়। এটি তিল হতে উৎপাদন হয়। শীত মৌসুমে তিল চাষ হয় তাই শীত কালের, তিলের খাজার অন্য রকম কদর রয়েছে। ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত চলে তিলের খাজা মৌসুম। কুষ্টিয়ার হাজারো ঐতিহ্যের মধ্যে একটি তিলের খাজা।

  • আপসহীন কলমযোদ্ধা কাঙাল হরিনাথ মজুমদার

    বাংলাদেশের প্রথম সংবাদপত্রের জনক ও গ্রামীণ সাংবাদিকতার প্রবাদ পুরুষ কাঙাল হরিনাথের সংবাদপত্র ‘গ্রামবার্ত্তা’ প্রথম বাংলাদেশের সংবাদপত্র। চলমান সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতায় তার আদর্শ যেন আজ রূপকথার কাহিনীর মতো। কিন্তু তার সততা, দক্ষতা ও নিষ্ঠাবানেই একজন প্রকৃত নির্ভীক সাংবাদিকের আদর্শ হওয়া উচিত। তার জীবন দর্শন থেকে তাই জানা যায়।

  • বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতিবিজড়িত ঐতিহাসিক কুঠিবাড়ি শিলাইদহ

    শিলাইদহ কুঠিবাড়ি রবীন্দ্রস্মৃতি-বিজড়িত একটি ঐতিহাসিক স্থান ও পর্যটনকেন্দ্র। বর্তমান কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালি উপজেলাধীন পদ্মার দক্ষিণ তীরে জেলা সদর থেকে পাঁচ মাইল উত্তরে গড়াই নদী পেরিয়ে এবং আরও উত্তরে পদ্মা নদীর অপর পাড়ের পাবনা শহরের বিপরীতে এর অবস্থান। বিরাহিমপুর জমিদারির সদর কাচারি ও জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারের ঐতিহাসিক কুঠিবাড়ির জন্যও শিলাইদহ বিখ্যাত।

  • লালনসাঁই

    হরিনাথ মজুমদারের বাড়িতে তখনও আগুন লাগানো হয়নি। তাঁর বাড়ি ঘিরে বসে আছে ছয় লাঠিয়াল। তাদের একজনের হাতে দাউ দাউ করে জ্বলছে মশাল। এক্ষুনি বুঝি ছারখার হবে সব!

  • সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি

    রোজার নিয়তঃ
    হে আল্লাহ! আমি আগামীকাল পবিত্র রমজানের রোজা রাখার নিয়ত করছি, যা তোমার পক্ষ থেকে ফরজ করা হয়েছে। সুতরাং আমার পক্ষ থেকে তা কবুল করো, নিশ্চয়ই তুমি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞ।

    ইফতারের দোয়াঃ
    হে আল্লাহ! আমি তোমার জন্য রোজা রেখেছি এবং তোমার রিজিক দ্বারা ইফতার করছি।

সর্বশেষ পেতে সাবস্ক্রাইব করুন

তথ্য সম্পর্কে খবর

আমাদের নিউজলেটার সাবস্ক্রাইব করুন এবং আপডেট থাকুন
We use cookies

We use cookies on our website. Some of them are essential for the operation of the site, while others help us to improve this site and the user experience (tracking cookies). You can decide for yourself whether you want to allow cookies or not. Please note that if you reject them, you may not be able to use all the functionalities of the site.