বাংলা তথ্য ভান্ডার সমৃদ্ধ করতে আমাদের এই প্রয়াস। ইতিহাস এবং ঐতিহ্যর তথ্য দিতে চাইলে ইমেইল kushtia.contact@gmail.com অথবা ফোন করুনঃ- ০১৯৭৮ ৩৩ ৪২ ৩৩

Select your language

কুষ্টিয়া

কুষ্টিয়া

কুষ্টিয়া জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। পূর্বে কুষ্টিয়া নদীয়া জেলার (বর্তমানে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে) অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৮৬৯ সালে কুষ্টিয়ায় একটি পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয়। হ্যামিলটন'স গেজেট প্রথম কুষ্টিয়া শহরের কথা উল্লেখ করে।

  • আব্দুল জব্বার (কণ্ঠশিল্পী)

    মোহাম্মদ আব্দুল জব্বার ( জন্মঃ ১০ ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৮ - মৃত্যুঃ ৩০ আগস্ট, ২০১৭) একজন বাংলাদেশি সঙ্গীত শিল্পী। আব্দুল জব্বার বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়কার স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র হতে প্রচারিত "সালাম সালাম হাজার সালাম", "জয় বাংলা বাংলার জয়" সহ এরকম আরো অনেক উদ্বুদ্ধকরণ গানের গায়ক হিসেবে সবচেয়ে বেশি পরিচিত।

  • আব্দুল জব্বারের নতুন অ্যালবাম ‘কোথায় আমার নীল দরিয়া’ প্রকাশিত

    দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর দেশবরেণ্য সঙ্গীতশিল্পী মোঃ আব্দুল জব্বারের মৌলিক গানের অ্যালবাম ‘কোথায় আমার নীল দরিয়া’ সম্প্রতি অনলাইনে মুক্তি পেয়েছে। অ্যালবামটিতে ৯টি গান আছে। গানগুলো লিখেছেন মোঃ আমিরুল ইসলাম। সুর ও সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন গোলাম সারোয়ার।

  • মোহিনী মোহন চক্রবর্তী

    সেই সময়ের নদীয়া ও এখনকার কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী সর্বকালেই এক অভিন্ন ও স্বতন্ত্র ধারার পরিচয়ে পরিচিত। রাজনীতি থেকে সমাজ ব্যবস্থা, প্রশাসনিক বিন্যাস থেকে সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডল কিংবা ব্যবসা-বাণিজ্য থেকে অর্থনৈতিক স্তর— সবকিছুতেই যেন অন্য সব এলাকার সঙ্গে বৈশিষ্ট্যগত পার্থক্য ছিল। কুমারখালীতে জল যোগাযোগের সহজ মাধ্যম ছিল। একসময়ের গৌড়ি বা এখনকার গড়াই নদীর তীরঘেঁষা আবার পদ্মার তীরবর্তী হওয়ায় এটি অর্থনৈতিক অঞ্চল হিসেবে দ্রুত প্রতিষ্ঠা পায়।

  • আহমেদ শরীফ

    আহমেদ শরীফ (আগস্ট ১২, ১৯৪৩) একজন বাংলাদেশী অভিনেতা। কুষ্টিয়া জেলার বানিয়া পাড়া গ্রামে জন্ম গ্রহন করেন। তিনি প্রায় আট শতাধিক বাংলা চলচিত্রে অভিনয় করেছেন। খলনায়ক হিসেবে সফল হলেও অনেক চলচ্চিত্রে ভিন্ন চরিত্রেও অভিনয় করেছেন তিনি। তার উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রের মধ্য রয়েছে অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী , দেনমোহর (১৯৯৬), তিন কন্যা (১৯৮৫),বন্দুক প্রভৃতি।

  • মিজু আহমেদ

    মিজু আহমেদ (১৭ নভেম্বর, ১৯৫৩ - ২৭ মার্চ, ২০১৭) ছিলেন একজন বাংলাদেশী চলচ্চিত্র অভিনেতা। জন্ম নাম “মিজানুর রহমান” কুষ্টিয়া শহরে তাঁর জন্ম। তার চলচ্চিত্রে অভিষেক হয় ১৯৭৮ সালে তৃষ্ণা চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে। এছাড়াও তিনি একজন প্রযোজক হিসেবেও ঢালিউড পাড়ায় পরিচিত। মূলত, আহমেদ তার খলনায়ক চরিত্রের সুবাদে বাংলা চলচ্চিত্রে সুপরিচিত।

  • পরাণের বান্ধব রে বুড়ি হইলাম তোর কারণে

    কত কষ্ট করে আমি, কামাই রোজগার করে আনি

    কত কষ্ট করে আমি, কামাই রোজগার করে আনি।
    তবু বন্ধুর মন পাইলাম নারে,
  • খোদার কাছে প্রার্থনা

    আহারে জগতপতি, তোমা বিনা নাহি গতি

    আহারে জগতপতি, তোমা বিনা নাহি গতি
    ভিক্ষা মাঙ্গে এই দুরাচার।
  • তাল ছিপকা

    চলরে মন সাধু বাজারে

    চলরে মন সাধু বাজারে
    সাধু সঙ্গ করলে পাব অমূল্য বন্ধুরে।।
  • আশকতত্ত্ব

    আশক মাশুক কথা বলি এইখানে

    আশক মাশুক কথা বলি এইখানে।
    আশক বুঝিয়া কর পাবে নিরাঞ্জনে।।
  • নাথ

    প্রথমে পড়িনু আমি তকবির আল্লার

    প্রথমে পড়িনু আমি তকবির আল্লার।
    দরুদ পড়িব নবী রাছুল আল্লার।।
  • হামদ

    করিম রহিম সাঁই আপে পরয়ার

    করিম রহিম সাঁই আপে পরয়ার।
    দয়াবান নাই কেহ তোমার উপর।।
  • আজাদীর বীর সেনানী - কুমারখালির কাজি মিঞাজান

    বাদশাহী ও নবাবী আমলের ‘মুলুক ফতেয়াবাদের বানিজ্যিক বন্দর, ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী এবং ভিক্টোরিয়ান আমলের ব্যাবসা-বানিজ্য কেন্দ্র, তখনকার পাবনা জেলার একটি মহাকুমা শহর এবং পরে ১৮৭১ খৃষ্টাব্দ থেকে বর্তমানের কুষ্টিয়া জেলার একটি থানা শহরে, রেল ষ্টেশন এবং কাপড়ের হাটের জন্য বিখ্যাত কুমারখালি। ১৮৬১ খৃষ্টাব্দে এখানে একটি মিউনিসিপ্যালিটি স্থাপিত হয়।

  • শাহ আজিজুর রহমান

    শাহ্ আজিজুর রহমান (১৯২৫-১৯৮৮) বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী। ১৯২৫ সালে কুষ্টিয়ায় জন্ম গ্রহন করেন। ছাত্র জীবন থেকেই তিনি রাজনীতির সাথে যুক্ত ছিলেন। ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে মুসলিম লীগের হয়ে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করেন।

  • কবি আজিজুর রহমানের আত্মজীবনী

    জীবন-কথাঃ- তিরিশের দশকে আজিজুর রহমান সাহিত্য চর্চা শুরু করেন। ধনাঢ্য পিতার সন্তান সাহিত্যের আকর্ষণে বিষয় সম্পত্তি পেছনে রেখে কলকাতা-ঢাকা নগরীতে উদ্বাস্তুর জীবন কাটিয়েছেন। কৈশোরে পারিবারিক পরিবেশেই সাহিত্য-সংস্কৃতির সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ট ও অন্তরঙ্গ পরিচয় ঘটে। পুঁথিপাঠ, কবিগান, মরমিয়া গীতি, যাত্রাভিনয় ইত্যাদি উপভোগ করে তিনি সাহিত্য-সংস্কৃতির প্রতি অনুরক্ত হন এবং প্রবলভাবে সাহিত্যচর্চায় আত্ননিয়োগ করেন।

  • কুষ্টিয়ার ঐতিহাসিক এবং দর্শনীয় স্থানসমূহ

    কুষ্টিয়া বাংলাদেশের অন্যতম দর্শনীয় স্থান হিসেবে সুনাম অর্জন করেছে। বৃহত্তর কুষ্টিয়া জেলাতে রয়েছে নাম করা মসজিদ, মন্দির, গির্জা, দর্শনীয় স্থান, নদ নদী এবং ইতিহাসের নাম করা গুণী ব্যাক্তিদের পটভূমি। কুষ্টিয়ার ধূলি কোণায় মিশে আছে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন, নীল চাষের বিরুদ্ধে আন্দোলন, পাক বাহিনীর বিরুদ্ধে আন্দোলন, সামাজিক আন্দোলন, ইসলামিক আন্দোলন, বাউল মতের আন্দোলন। ঝিনাইদহ, মেহেরপুর, চুয়াডাঙ্গা, রাজবাড়ীও এর ভিতর অন্তর্গত। কুষ্টিয়াতে বহিরাগত যারা এসেছে তাঁরা আর ফিরে যাইনি কুষ্টিয়াতেই স্থায়ী বসবাসের বন্দোবস্ত করেছে। তাঁর কারণ হিসেবে ধরা যেতে পারে কুষ্টিয়ার প্রকৃতি এবং সমাজের মানুষ। নিম্নে কিছু দর্শনীয় স্থান সমূহের বর্ণনা দেওয়া হলঃ-

  • ফকির লালন শাঁইজীর স্মরণে দোলপূর্ণিমা উৎসব ২০১৭

    ফকির লালন শাঁইজী তাঁর জীবদ্দশায় ফাল্গুন মাসের দোল পূর্ণিমার রাতে খোলা মাঠে শিষ্যদের নিয়ে সারারাত ধরে গান বাজনা করতেন। সেই ধারাবাহিকতায় এখনো লালন একাডেমীর প্রতি বছর ফাল্গুন মাসের দোল পূর্ণিমার রাতে তিনদিন ব্যাপী লালন স্মরণোৎসব এর আয়োজন করে থাকে।

  • পাঞ্জু রচনায় আধুনিকতা

    সাহিত্যে আধুনিকতা বলতে সাম্প্রতিক রচিত, পূর্ব যুগের সৃষ্ট থেকে আলাদা, নতুন আবেদনে ভরপুর এবং সমসাময়িক কালের ভাবনায় উদ্দীপ্ত সৃজনশীল রচনাবলীর যথার্থ প্রকৃতিকে বুঝায়। এই প্রকৃতি বিচারে ‘সাহিত্যকে আধুনিক অভিধায় চিহ্নিত করা যায় তখন, যখন কোন অন্তর্নিহিত মূল্যবোধের প্রকাশে সে সাহিত্য পূর্ব যুগের সাহিত্য থেকে পৃথক মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত হয়। সে সাহিত্যের মেজাজ এবং স্বাদ যেমন নতুন, তেমনী সমসাময়িক যুগ-প্রবৃত্তির পরিচয় ওঠে সেখানে প্রকট হয়ে।’

  • কাজী মোতাহার হোসেন

    কাজী মোতাহার হোসেন (জন্মঃ- ৩০ জুলাই ১৮৯৭ - মৃত্যুঃ- ৯ অক্টোবর ১৯৮১) কুষ্টিয়া (তখনকার নদীয়া) জেলার কুমারখালী থানার লক্ষ্মীপুর গ্রামে। একজন বাংলাদেশী পরিসংখ্যানবিদ, বিজ্ঞানী, সাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ।

  • সালাউদ্দিন লাভলু

    সালাউদ্দিন লাভলু (ইংরেজী: Salauddin Lavlu) জন্মগ্রহণ করেন ২৪শে জানুয়ারী, ১৯৬০ জুগিয়া, কুষ্টিয়া। তিনি একজন বাংলাদেশী অভিনেতা, চিত্রনাট্যকার এবং টিভি পরিচালক। তার কাজ সাধারণত টেলিভিশন চলচ্চিত্র এবং টেলিফিল্মের সমন্বয়। তাঁর প্রযোজনার সাধারণত হাস্যরসাত্মক এবং এসব সাধারণত বাংলাদেশী শ্রোতাদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়।

  • এস আই টুটুল

    এস আই টুটুল একজন বাংলাদেশী সুরকার, গীতিকার ও অভিনয়শিল্পী। কুষ্টিয়া জেলার কমলাপুর গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। সাত ভাই বোনের পরিবার। তিনি ধ্রুবতারা ব্যান্ড এ লিড গিটারিস্ট হিসেবে কাজ করেন।

সর্বশেষ পেতে সাবস্ক্রাইব করুন

তথ্য সম্পর্কে খবর

আমাদের নিউজলেটার সাবস্ক্রাইব করুন এবং আপডেট থাকুন
We use cookies

We use cookies on our website. Some of them are essential for the operation of the site, while others help us to improve this site and the user experience (tracking cookies). You can decide for yourself whether you want to allow cookies or not. Please note that if you reject them, you may not be able to use all the functionalities of the site.