বাংলা তথ্য ভান্ডার সমৃদ্ধ করতে আমাদের এই প্রয়াস। ইতিহাস এবং ঐতিহ্যর তথ্য দিতে চাইলে ইমেইল kushtia.contact@gmail.com অথবা ফোন করুনঃ- ০১৯৭৮ ৩৩ ৪২ ৩৩

Select your language

কুষ্টিয়া

কুষ্টিয়া

কুষ্টিয়া জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। পূর্বে কুষ্টিয়া নদীয়া জেলার (বর্তমানে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে) অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৮৬৯ সালে কুষ্টিয়ায় একটি পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয়। হ্যামিলটন'স গেজেট প্রথম কুষ্টিয়া শহরের কথা উল্লেখ করে।

  • রবীন্দ্রনাথ প্রতিটি বাঙ্গালীর মজ্জায় মিশে আছে - আবুল মাল আব্দুল মুহিত

    বাংলাদেশ সরকারের অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেছেন, বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আমাদের চেতনা, আমাদের অনুপ্রেরণা, বাঙালির জাতিসত্বা ও চলার শক্তি এবং প্রতিবাদের হাতিয়ার। বাঙালী জাতি বড় ভাগ্যবান যাদের সঠিক পথের দিশারী হিসেবে পেয়েছেন রবীন্দ্রনাথকে।

  • পহেলা বৈশাখের শুরু

    পয়লা বৈশাখ বা পহেলা বৈশাখ (বাংলা পঞ্জিকার প্রথম মাস বৈশাখের ১ তারিখ) বঙ্গাব্দের প্রথম দিন, তথা বাংলা নববর্ষ। দিনটি বাঙালি জাতির ঐতিহ্যবাহী বর্ষবরণের দিন। দিনটি বাংলাদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গে নববর্ষ হিসেবে বিশেষ উৎসবের সাথে পালিত হয়। ত্রিপুরায় বসবাসরত বাঙালিরাও এই উৎসবে অংশ নিয়ে থাকে। সে হিসেবে এটি বাঙালিদের একটি সর্বজনীন লোকউৎসব হিসাবে বিবেচিত।

  • মাথাভাঙ্গা নদী

    মাথাভাঙ্গা নদী বাংলাদেশ-ভারতের একটি আন্তঃসীমান্ত নদী। নদীটি বাংলাদেশের কুষ্টিয়া, মেহেরপুর ও চুয়াডাঙ্গা জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। চুয়াডাঙ্গা জেলার প্রধান নদী পদ্মার দ্বিতীয় বৃহত্তম শাখা মাথাভাঙ্গা । জন্মলগ্ন থেকে মাথাভাঙ্গা ছিল পদ্মার প্রধান শাখা। প্রায় ৪০০ বছর আগে গঙ্গা ভাগিরথী দিয়ে বয়ে যাওয়ার সময় নদীতল বালি পড়ে ভরাট হয়ে গেলে মাথাভাঙ্গা প্রধান স্রোত বয়ে নিয়ে যেত।

  • কুষ্টিয়া জেলা ব্রান্ডিং ডকুমেন্টারি

    সাহিত্য ও সংস্কৃতির রাজধানী হিসেবে পরিচিত কুষ্টিয়া জেলা বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতি বিজড়িত; এই কুষ্টিয়া শিল্প সাহিত্য ও সংস্কৃতিতে বাংলাদেশকে করেছে সমৃদ্ধ।

  • প্রাচীন নদী কালী গঙ্গা

    স্রোতহীন প্রাচীন নদী কালী গঙ্গা। বর্তমানে এটি কালী নদী নামে পরিচিত। এ নদীতেই ভেলায় ভেসে কুষ্টিয়ার ছেঁউড়িয়ায় এসেছিলেন ফকীর লালন শাহ।

  • পূর্ববাংলার রেলওয়ের আগমন এবং এই অঞ্চলের আর্থ-সামাজিক জীবনের উপর এর প্রভাব ১৮৬২-১৯৪৭

    ত্রৈলোক্যনাথ আমার জন্ম বৎসর ১৮৭৫। গ্রামের নাম বহরকালুখালি। কালুখালি স্টেশন হইতে এ গ্রামের দূরত্ব ছিল প্রায় দুই মাইল। পোড়াদহ হইতে গোয়ালন্দ রেলপথে জগতি, কুষ্টিয়া, কোর্ট, ‍কুষ্টিয়া (পরে কুষ্টিয়ার পূর্বদিকে গড়াই নদীর ব্রিজ পাড়ে চরাইখোল নামক একটি স্টেশন হয়)।

  • এদেশের রেল বিকাশ

    অষ্টদশ শতাব্দীর পূর্বে যাতায়াত ও যোগাযোগের ব্যবস্থা ছিল স্বল্পগতিসম্পন্ন পশুতে টাকা গাড়ি, মানুষে টাকা পালকি, পাল তোলা নৌকা ইত্যাদি। বাস্পীয় ইঞ্জিন আবিষ্কারের পর থেকে দ্রুতগতিসম্পন্ন যানবাহনের সাহায্যে যোগাযোগ সহজ ও দ্রুত হতে থাকে। আজকের দিনে টেলিফোন, মুঠোফোন, কম্পিউটার, ইন্টারনেট যোগাযোগের গতি, আলোর গতির সমানে এনে দিয়েছে। যোগাযোগের ক্ষেত্রে সারা পৃথিবী যেন মুঠোর মধ্যে। এতদ্বসত্ত্বেও কোনো দেশেই রেলের গুরুত্ব হ্রাস পায়নি। বরং স্বল্প খরচ, নিরাপদ, আরামদায়ক যাতায়াত হিসেবে জাপান, ভারত, চীন, ইউরোপ, আমেরিকা রেলের গতি বৃ্দ্ধিতে নতুন প্রযুক্তির উদ্ভাবন ও ব্যবহার বৃদ্ধি করে চলছে। পর্যায়ক্রমিক পালের গতি, অশ্বের গতি, ইঞ্জিনের গতি এবং বর্তমান ব্যবহৃত আলোর গতি সভ্যতা বিকাশের ধারাবাহিক পরিমাপক।

  • নীল বিদ্রোহ ও নীল চাষের সমাপ্তি

    ১৮৫৮ সালে নীলবিদ্রোহের অগ্নি দেশময় ছড়িয়ে পড়লেও নীলচাষের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ উঠেছিল অনেক আগ থেকেই। ১৮১০ সাল থেকেই নীলচাষের বিরুদ্ধে প্রজা সাধারণ সংগঠিত হতে থাকে।

  • এদেশে নীলের চাষ

    বৃটিশ শাসনকালে এদেশে নীলের চাষ, নীলের ব্যবসা, নীলচাষের সাথে প্রজাকুলের দুর্ভোগ এবং নীলচাষের বিরুদ্ধে সচেতন মহল এবং কৃষককুলের বিদ্রোহ ইতিহাসের এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। নীলচাষকে কেন্দ্র করে ইংরেজ সাহেব, কুঠিয়াল এবং এদেশের জমিদার, জোতদার, মহাজনদের প্রজাশোষণ, নিপীড়ন ও অন্যায় অত্যাচারের এক করুন চিত্র পাওয়া যায়। ইংরেজ শাসনকালে ১৭৯৫ থেকে ১৮৯৫ প্রায় একশত বছর এদেশে নীলের চাষ ও ব্যবসা ছিল। বর্তমান যশোর, খুলনা, ঝিনাইদহ, মাগুরা, ‍কুষ্টিয়া, রাজবাড়ি, ফরিদপুর, ঢাকা, পাবনা জেলাসহ পশ্চিমবাংলার বিভিন্ন স্থানে ব্যাপকাকারে নীলের চাষ করা হত। এ অঞ্চলেই নীলচাষের বিরুদ্ধে বিদ্রেহ গড়ে ওঠে যা ‘নীলবিদ্রোহ’ বলে পরিচিত। নীলচাষের বিরুদ্ধে কলম ধরেন সাহিত্যিক, সাংবাদিক, শিক্ষিত সমাজ।

  • কুষ্টিয়া শহরের অপর নাম ডাকদহ ছিল - মীর মশাররফ হোসেন

    বর্তমান কুষ্টিয়া রেল ষ্টেশন, বাজার যে স্থানে হইয়াছে, ঐ স্থানের নাম কুষ্টিয়া নহে। ঐ স্থানের নাম ডাকদহ। ডাকদহ নামেই চিরকাল প্রচলিত ছিল। মহাকুমা স্থাপনের পর হইতে ডাকদহ নাম ক্রমে লোপ পাইতেছে।

  • মন্মথনাথ মুখোপাধ্যায় একজন খ্যাতনামা বাঙালি বিচারপতি

    মন্মথনাথ মুখোপাধ্যায় (২৮ অক্টোবর ১৮৭৪ - ১৯৪২) একজন খ্যাতনামা বাঙালি বিচারপতি ও আইনশাস্ত্র রচয়িতা। নাইট উপাধি পাওয়ার পর তিনি স্যার মন্মথনাথ নামে খ্যাত হয়েছিলেন।

  • হোটেল আল গালিব আবাসিক

    পরিচালনাকারী- মোঃ আলী আকবর তপন, বেসরকারী

  • হোটেল সানমুন আবাসিক কুষ্টিয়া

    পরিচালনাকারী- মোঃ জিলুর হোসেন, বেসরকারী

  • হোটেল শাহীন আবাসিক কুষ্টিয়া

    স্থানঃ কোর্ট ষ্টেশনের পিছনে

    পরিচালনাকারী- মোঃ শহীদুল ইসলাম শাহীন, বেসরকারী

  • হোটেল আজমিরী আবাসিক কুষ্টিয়া

    স্থানঃ কোর্ট ষ্টেশনের পিছনে

    পরিচালনাকারী- মোঃ ইউসুফ আলী, বেসরকারী

  • হোটেল শাপলা আবাসিক কুষ্টিয়া

    পরিচালনাকারী- মোঃ নজীব করিম, বেসরকারী

  • হোটেল গোল্ডষ্টার আবাসিক কুষ্টিয়া

    পরিচালনাকারী- মোঃ আসলাম আলী, কুষ্টিয়া বেসরকারী

  • ফেয়ার রেষ্ট হাউজ কুষ্টিয়া

    পরিচালনাকারী- ফেয়ার, কুষ্টিয়া বেসরকারী

  • দিশা রেষ্ট হাউজ কুষ্টিয়া

    স্থানঃ- পূর্ব মজমপুর

    পরিচালনাকারী- দিশা, কুষ্টিয়া বেসরকারী

  • বিএটিবি রেষ্ট হাউজ কুষ্টিয়া

    স্থানঃ- চৌড়হাস

    পরিচালনাকারী- বিএটিবি, কুষ্টিয়া বেসরকারী

সর্বশেষ পেতে সাবস্ক্রাইব করুন

তথ্য সম্পর্কে খবর

আমাদের নিউজলেটার সাবস্ক্রাইব করুন এবং আপডেট থাকুন
We use cookies

We use cookies on our website. Some of them are essential for the operation of the site, while others help us to improve this site and the user experience (tracking cookies). You can decide for yourself whether you want to allow cookies or not. Please note that if you reject them, you may not be able to use all the functionalities of the site.