
কুষ্টিয়া শহর
খ্রিষ্টীয় দ্বিতীয় শতাব্দীতে বিখ্যাত ভৌগোলিক টলেমীর মানচিত্রে গঙ্গা-নদীর অববাহিকায় কয়েকটি ক্ষুদ্র দ্বীপ দেখা যায়। এই ক্ষুদ্র দ্বীপাঞ্চলকে কুষ্টিয়া অঞ্চল মনে করা হয়। গঙ্গা অথবা অন্য জলময় স্থানের বুক থেকে জেগে উঠা এই উর্বর দ্বীপাঞ্চলে দক্ষিণবঙ্গ থেকে পুন্ডু, বা পোদ জাতি এবং পার্শ্ববর্তী অঞ্চল থেকে অন্যান্য জাতির লোকেরা চাষাবাদ কিংবা প্রচুর মৎস্যলাভের আশায় দলে দলে এসে বসতি স্থাপন করেছিল বলে অনুমিত হয়। ভারতকোষগ্রন্থে কুষ্টিয়া অঞ্চল সন্মন্ধে বলা হয়েছেঃ “নদীবিধৌত গাঙ্গেয় ব-দ্বীপ অঞ্ছলের পলিগঠিত সমভূমিতে অবস্থিত বলিয়া ইহার মৃত্তিকা অত্যন্ত উর্বর ও কৃষির পক্ষে উপযোগী। সুতারাং কৃষি উপযোগী ভূমি আর অসংখ্য নদী-নালা খাল-বিলে প্রচুর মৎস্য - এই দুটির আকর্ষণেই যে এ অঞ্চলে কৃষিজীবী এবং মৎস্যজীবী সম্প্রদায়ের আগমন ঘটেছিল এ অনুমান যুক্তিসঙ্গত।
কুষ্টিয়া আগে দ্বীপাঞ্চল ছিলো। এখানে বহু গাছগাছালি ছিলো বিশেষ করে বাবলা গাছ। সেই সমস্ত গাছে বহু কাক বাস করত। তাই অনেক আগে কুষ্টিয়ার নাম ছিলো ' কাকদ্বীপ'। অনেকের মতে কুষ্টা (পাট) থেকে 'কুষ্টিয়া ' নামের উৎপত্তি। দেশ বিভাগের আগে বৃহত্তর কুষ্টিয়ার নাম 'নদীয়া' ছিলো। ১৯৪৭ সালের ১৪ই আগস্ট পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার সময় বর্তমান কুষ্টিয়া জেলা মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চল হিসেবে পুর্ব বাংলার অন্তর্ভুক্ত হয়। তার আগে বর্তমান কুষ্টিয়া জেলা ছিলো অবিভক্ত। বাংলাদেশের প্রেসিডেন্সী বিভাগের অন্যতম নদীয়া জেলার অংশ।
কুষ্টিয়াবাসী পাটকে অঞ্চলিক ভাষায় কোষ্টা বলতো। কুষ্টা থেকে কুস্টে তা থেকে কুষ্টিয়া নামের উৎপত্তি। কবি গোলাম মোস্তফার মতে ' দ্রাবিড় ' শব্দ থেকে কুষ্টিয়া নামটি এসেছে। কারো কারো মতে ফরাসী কুশতহ বা কোস্তা থেকে কুষ্টিয়া নামের উৎপত্তি। ষোড়শ শতাব্দীর প্রথমার্ধে কুষ্টিয়ায় মোঘল শাসন সুপ্রতিষ্ঠিত হয়। মোঘল আমলে কুষ্টিয়া সরকার ফতেহাবাদ ও সরকার ভুষনার অধীনে ছিলো।

- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া শহর
- পঠিত হয়েছেঃ 3849
১৯৪৮ সালে রওশন আলি আত্মগোপন করতে বাধ্য হন। তখন থেকে তিনি ঢাকায় অবস্থান করে দলের কাজ করতে থাকেন। এসময় বাম হটকারী লাইন গ্রহন করার কারনে পার্টিতে মতভেদ দেখা দেয়। তখন ৪৯ সালে পার্টির সিদ্ধান্তক্রমে কমরেড শেখ রওশন আলিকে সম্পাদক করে তিন সদস্যের প্রাদেশিক কমিটি গঠিত হয়। তার সাথে ছিলেন আলতাফ আলী ও আব্দুল বারী। পরে রওশন আলি গ্রেফতার হলে দলের দায়িত্ব পান আলতাফ আলী।

- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া শহর
- পঠিত হয়েছেঃ 3594
কমরেড রওশন আলি পৃথিবীতে কিছু কিছু মানুষের জন্ম হয় যারা নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তনের চাইতে সাধারন খেটে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষের মঙ্গলের জন্য জীবন উৎসর্গ করে থাকেন। জদিও জগৎ সংসারে এসব মহৎ ব্যক্তিদের সংখ্যা খুবই নগন্য, এসব ক্ষনজন্মা মানুষের আবির্ভাব আমদের সমাজে খুবি দুর্লভ।

- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া শহর
- পঠিত হয়েছেঃ 3219
খাতের আলী কলেজ ও এইচএন উচ্চ বিদ্যালয় এর প্রতিষ্ঠাতা
আলহাজ্ব কেএম আব্দুল খালেক চন্টু বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল [বিএনপি] মনোনীত প্রার্থী হিসাবে ১৯৯১ এর জাতীয় সংসদ, কুষ্টিয়া ৩ আসনে নির্বাচিত সংসদ সদস্য।

- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া শহর
- পঠিত হয়েছেঃ 6172
কবি, সাহিত্যিক, প্রবন্ধকার, গবেষক, শিক্ষাবিদ
কবি, সাহিত্যিক, প্রবন্ধকার, গবেষক, শিক্ষাবিদ ডঃ আবুল আহসান চৌধুরী ১৯৫৩ সালের ১৩ জানুয়ারী কুষ্টিয়ার মজমপুরে নিজ পিত্রালয়ে জন্মগ্রহন করেন। পিতা ফজলুল বারী চৌধুরী, মাতা সালেহা খাতুন।

- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া শহর
- পঠিত হয়েছেঃ 2531
এ্যাডভোকেট আজিজুর রহমান ১৯৪৩ সালে কুষ্টিয়া সদরের জিয়ারখী ইউনিয়নের শৈলগাড়ী গ্রামে জন্মগ্রহন করেন। ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০০৫ সালে মৃত্যুবরণ করেন। তার পিতার নাম মেহেরুল্লাহ শেখ এবং মাতার নাম আমেনা খাতুন। তারা তিন ভাই দুই বোন।

- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া শহর
- পঠিত হয়েছেঃ 4454
পরাধীন ব্রিটিশ শৃংখলে জর্জরিত ভারতীয় জাতিস্বত্বার অন্য দশটা গ্রামের মতই বাংলার স্মৃতিবিজড়িত হাটশ হরিপুর গ্রাম। পা বাড়ালেই শিলাইদহের কুঠিবাড়ী। তারই এক পাড়ে ফকির লালন শাহ্, তার পাশে মীর মোশাররফ, কাঙ্গাল হরিনাথ, অক্ষয় কুমার মৈত্রেয়’র স্মৃতিবিজড়িত কুমারখালী। আর একপাড়ে শ্রী শ্রী অনুকুল ঠাকুর। একদিকে হাতছানি প্রমত্ত পদ্মার, তারি কুল ঘেষে গড়াইয়ের মাঝে হরিপুর। ১৯১৮ সালে এই গ্রামে জন্মগ্রহন করেন জাহের আলী মিয়া।

- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া শহর
- পঠিত হয়েছেঃ 3657
মহম্মদ আলী রেজা ১৯৩০ সালের ৭ ই ডিসেম্বর কুষ্টিয়া জেলার সুলতানপুর গ্রামে মাতুলালয়ে জন্মগ্রহন করেন এবং ১৯৮৮ সালের ১২ ই মার্চ তিনি মৃত্যুবরন করেন। তার পিতা মরহুম জহুর আলী আহাম্মদ, গ্রাম লাহিনী, জেলা কুষ্টিয়া।

- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: দৌলতপুর শহর
- পঠিত হয়েছেঃ 5014
ন্যায় নিষ্ঠা, সততা, একাগ্রতা, ধৈর্য সঞ্চয়ী মনোভাব যে একটি মানুষকে শুন্য থেকে অগাধ সম্পদের মালিক করতে পারে যশ প্রতিপত্তি সমাজে সম্মানীয় ব্যক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করতে পারে তার জ্বলন্ত উদাহরন সর্বময় শ্রদ্ধেয় জনাব নকীব উদ্দীন আহমেদ। তিনি একজন জীবন্ত আইনের লাইব্রেরি হিসেবে খ্যাত। অসীম স্মরন শক্তি তাকে সাফল্যের উচ্চ শিখরে নিয়ে গিয়েছে।

- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া শহর
- পঠিত হয়েছেঃ 7059
ঘুরে আসুন কুষ্টিয়া চিনি কল। কুষ্টিয়া চিনি কল লিমিটেড - বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের একটি প্রতিষ্ঠান।
লালন শাঁই এর মাজার, শিলাইদহ কুঠিবাড়ী, লালন শাহ সেতু, রেইন উইক বাধঁ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, সাহিত্যিক মীর মোশাররফ হোসেনের বসতভিটা সহ আরো অনেক দর্শনীয় স্থান আছে আমাদের এই প্রানের কুষ্টিয়া জেলাতে। নাম জানা না জানা কত কবি, সাহিত্যিক, গায়ক, বাউল, সাধক, মুক্তিযোদ্ধা এর জন্মভুমি এই কুষ্টিয়া জেলা। আরো আছে খুলনা বিভাগের এর ভেতরে নামকরা কত বড় বড় শিল্প প্রতিষ্ঠান। ঠিক তেমনি কুষ্টিয়া শহর হতে মাত্র ৮ কিঃ মিঃ দূরে জগতি নামক স্থানে দাঁড়িয়ে রয়েছে আরো একটি দর্শনীয় স্থান ।

- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া শহর
- পঠিত হয়েছেঃ 6274
খন্দকার সামসুল আলম দুদু ১৯৪২ সালের ১৭ই আগষ্ট, কুষ্টিয়া জেলার সদর থানার হরিনারায়নপুর ইউনিয়নের আব্দালপুর গ্রামে তিনি জন্মগ্রহন করেন। বাবা – মৃত খন্দকার কে আহমেদ, মাতা – মৃত ছারা খাতুন, ৫ ভাই ৩ বোন। ভাই বোনদের মধ্যে তিনি ৪র্থ । ভাইদের মধ্যে তৃতীয়।

- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া শহর
- পঠিত হয়েছেঃ 4397
কুষ্টিয়া জেলা ১৮ ও ১৯ শতকে সাহিত্যিক মীর মোশাররফ হোসেন, বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, বাউল সম্রাট লালন ফকির ও বিচারপতি রাধা বিনোধ পালের জন্য ইতিহাসব্যাপী প্রখ্যাতি অর্জন করেছিল। এই অর্জন আরো সম্প্রসারিত হয় বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে।

- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: দৌলতপুর শহর
- পঠিত হয়েছেঃ 4420
জনাব মাঈনদ্দীন বিশ্বাস বাবু কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর থানার আল্লারদরগার একটি সম্ভ্রান্ত পরিবারে ১৯৫৬ সালে জন্ম গ্রহন করেন। আইন বিষয়ে ডিগ্রী লাভের পর তিনি ব্যবসা শুরু করেন। তিনি বিশ্বাস গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা।

- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া শহর
- পঠিত হয়েছেঃ 15898
আমাদের কুষ্টিয়ায় আমরা নিজেরাও জানিনা ঠিক কত গুণী মানুষের বিচরণ ছিল। তবে আমরা গর্ব করে বলতে পারি বাংলাদেশের ভিতর সবচেয়ে বেশী গুণী মানুষের জন্ম এবং বিচরণ ছিল এই বৃহত্তর কুষ্টিয়ায়। নিম্নে কিছু প্রয়াত গুণী ব্যক্তিত্ব নাম প্রকাশ করা হল। আপনাদের এর বাহিরে প্রয়াত ব্যক্তিত্ব নাম জানা থাকলে নিচে কমেন্ট করুন।
![কুষ্টিয়ার সর্বজেষ্ঠ বিজ্ঞ আইনজীবী [ সাবেক এম.পি ] আলহাজ্ব মরহুম আব্দুর রহিম](/images/Attorney.png)
- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুমারখালী শহর
- পঠিত হয়েছেঃ 4341
১৯২১ সালে কুমারখালী উপজেলার কয়া ইউনিয়নের বাড়াদী গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে এডঃ আব্দুর রহিম জন্ম গ্রহন করেন। তাহার পিতা মরহুম মুন্সী হোসেন আলী ছিলেন পেশায় একজন গৃহস্ত। জনাব হোসেন আলীর দুই পুত্র মরহুম মোঃ আব্দুল করিম ও মরহুম আব্দুর রহিম এবং দুই কন্যা।

- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া শহর
- পঠিত হয়েছেঃ 17817
কামরুল ইসলাম সিদ্দিক (জন্মঃ ২০ জানুয়ারি ১৯৪৫, মৃত্যুঃ ১ সেপ্টেম্বর ২০০৮) বাংলাদেশের গ্রামীন অবকাঠামো উন্নয়নের রুপকার সাবেক সচিব প্রকৌশলী কামরুল ইসলাম সিদ্দিক ১৯৪৫ সালের ২০ জানুয়ারি কুষ্টিয়ায় জন্ম গ্রহন করেন। পিতা কৃষি উন্নয়নে আমৃত্যু সংগ্রামী যোদ্ধা মরহুম নুরুল ইসলাম সিদ্দিক এবং সমাজ সেবী রত্নগর্ভা মা হামিদা সিদ্দিকার সন্তান। সিদ্দিকের শৈশব ও শিক্ষা জীবনের প্রথম অধ্যায় লালন শাহ, রবীন্দ্রনাথ এবং মীর মোশাররফ হোসেনের স্মৃতিবিজড়িত কুষ্টিয়ায়। নিজস্ব ধ্যান ধারনাকে বিশ্ব প্রেক্ষাপটের সঙ্গে সমন্বয় সাধন করে দেশউপযোগী প্রযুক্তির মাধ্যমে গ্রাম বাংলার যুদ্ধ বিদ্ধস্ত অবকাঠামো উন্নয়নে তিনি প্রানান্ত কাজ করেছেন।

- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া শহর
- পঠিত হয়েছেঃ 6925
মো: হাতেম আলীর জন্ম ১৯১০ খ্রী: মৃত্যু ১৪ই বৈশাখ সোমবার ১৩৮২ বাংলা/২৮শে এপ্রিল ১৯৭৫ খ্রী:। কুষ্টিয়া থানার উদিবাড়ী মজমপুর, জেলা নদীয়া (তৎকালীন)। উত্তম নিবাস, ৭১/১ রামচন্দ্র রায় চৌধুরী ষ্ট্রীট, কোর্টপাড়া, কুষ্টিয়া। পিতা- মো: ওসমান গণি, তার মৃত্যু ১৯১৮ খ্রী:। মাতা মোছা: উত্তম নেছা, দাদা মো: কুদরত শাহ।

- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া শহর
- পঠিত হয়েছেঃ 4147
আব্দুল বারী বিশ্বাস (জন্মঃ ১৯৪০ সালের ২০ নভেম্বর) কুমারখালী থানার আড়পাড়া গ্রামে জন্মগ্রহন করেন। পিতা আলহাজ্ব মোকাদ্দেস হোসেন। শিক্ষা জীবন বাঁশগ্রাম মাদ্রাসা, দুর্বাচারা জুনিয়র হাই স্কুল এবং কুমারখালী এম এন হাই স্কুলে লেখাপড়া করেন।

- বিস্তারিত
- লিখেছেন স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটfগরি: কুষ্টিয়া শহর
- পঠিত হয়েছেঃ 5325
প্রফেসর বিবুভেন্দ্র সরকার ( বি, সরকার) জন্ম কুষ্টিয়া জেলায়। আদি বাড়ী ছিলো কুমারখালীর গোবরা চাঁদপুর গ্রামে। কুষ্টিয়া কোর্ট ষ্টেশনের পেছনে বর্তমানে হোটেল আরাফাত ছিলো তার বাবার বাড়ি। শিশুকালে এ বাড়িতেই তার জন্ম। শিক্ষার হাতেখড়ি মিশন স্কুলে।
উপ ক্যাটেগরি সমূহ
কুমারখালী শহর নিবন্ধ গণনা: 16
চৈতন্যদেবের আমলে কুমারখালীর নাম ছিল তুলসী গ্রাম। নবাব মুর্শিদকুলি খাঁ এ অঞ্চলের রাজস্ব আদায়ের জন্য কালেক্টর নিযুক্ত করেন কমরকুলি খাঁ কে। তার নাম থেকে আঞ্চলিক সদরের নাম হয় "কুমারখালী"। সাবেক 'কমরখালীর' বিবর্তিত রুপ বর্তমান 'কুমারখালী'।
দৌলতপুর শহর নিবন্ধ গণনা: 13
দৌলতপুর বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। এটি কুষ্টিয়ার শেষ উপজেলা ভারতের পাসে অবস্থিত।
দৌলতপুর উপজেলা কুষ্টিয়া জেলার অধীনে একটি উপজেলা। দৌলতপুর উপজেলার আয়তন ৪৬১বর্গ কিলোমিটার। এর উত্তরে বাঘা ও লালপুর, দক্ষিণে গাংনী ও মিরপুর, পুর্বে ভেড়ামারা ও মিরপুর উপজেলা এবং পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ। মাথাভাঙ্গা এবং পদ্মা এই উপজেলার প্রধান নদী। এছাড়া হিসনা নামের আরো একটি নদী দৌলতপুর উপজেলার মাঝ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
১৯৮৩ সালে দৌলতপুর থানাকে উপজেলা হিসেবে ঘোষনা করা হয়। দৌলতপুর উপজেলায় ১৪টি ইউনিয়ন, ১৬১টি মৌজা ও ২৪২টি গ্রাম রয়েছে।
ভেড়ামারা শহর নিবন্ধ গণনা: 8
রয়েছে হযরত সোলাইমান শাহ্ চিশতির মাজার শরীফ এবং গায়েবী মসজিদ খ্যাত তিন গম্বুজ মসজিদ। ভেড়ামারা উপজেলার নামকরণের কোন সুনির্দিষ্ট ইতিহাস জানা যায় না। তবে লোক মুখে এবং শহুরীগ্রামাঞ্চলে নানা কথার প্রচলন রয়েছে। জানা যায়, ভেড়ামারা এলাকায় অতীতে প্রচুর ভেড়া পালন করা হতো। তৎকালীন ব্রিটিশ আমলে ট্রেন চলাকালীন অবস্থায় ভেড়ামারা ষ্টেশন সংলগ্ন এলাকায় একযোগে শতাধিক ভেড়া ট্রেনের নীচে পড়ে কাটা পড়ে মারা যায়। সেই সময় ‘ভেড়া’ হতেই ভেড়ামারার নামকরণ করা হয়েছিল ভেড়ার ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্য।
মিরপুর শহর নিবন্ধ গণনা: 9
মিরপুরের নামকরণের ক্ষেত্রে সঠিক কোন তথ্য পাওয়া যায় না। তবে কুখ্যাত নীলকর টেলর ও নুডসনের নীল কুটিকে কেন্দ্র করেই মিরপুর গড়ে ওঠে। নীলকুটিকে কেন্দ্রকরেই ১৮২০-১৮২৪ সালে মিরপুর থানা ও মিরপুর তহশীল অফিস স্থাপিত হয় ।
১৮২৮ সালে পাবনা জেলা গঠিত হলে ঐ সময়েই মিরপুর ১ মাইল পূর্বের পাড়া গ্রামে একটি পুলিশ ক্যাম্প স্থাপিত হয়। ১৮৬৩ সালে মিরপুরসহ এ- অঞ্চলকে কুষ্টিয়া মহকুমার অন্তর্গত করেন নদীয়া জেলা ভূক্ত করা হয়। ১৮৭৮ সালে মিরপুর রেলপথ স্থাপিত হয় এবং উহাকে কেন্দ্র করেই মিরপুর ব্যবসা বাণিজ্যের কেন্দ্র হিসাবে গড়ে ওঠতে শুরু করে।
খোকসা শহর নিবন্ধ গণনা: 4
যতদুর শোনা যায় খোকা শাহ নামের এক সাধকের নাম থেকে খোকসা নামের উৎপত্তি হয়েছে। আবার কারও কারও মতে খোকসা নামক গাছের থেকে খোকসা নামের উৎপত্তি। তবে এ এলাকা থেকে এ গাছ অনেক আগেই বিলুপ্ত হলেও বর্তমান রংপুর অঞ্চলের কিছু কিছু এলাকায় খোকসা নামক গাছ এখনও আছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে।