কুষ্টিয়া
কুষ্টিয়া জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। পূর্বে কুষ্টিয়া নদীয়া জেলার (বর্তমানে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে) অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৮৬৯ সালে কুষ্টিয়ায় একটি পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয়। হ্যামিলটন'স গেজেট প্রথম কুষ্টিয়া শহরের কথা উল্লেখ করে।
-
শেষ হলো ১২৫তম লালন মেলা ২০১৫
Lalon Mela 2015
প্রতি বছরের ন্যায় এইবার ও ভালো ভাবে শেষ হলো লালন তিরোধান উপলক্ষে, লালন মেলা ২০১৫। বাংলাদেশের প্রতিটি অঞ্চল এবং বিশ্বের অনেক স্থান থেকে লালন ভক্তরা ছুটে এসেছিলেন এই মিলন মেলায়। প্রতি বছরের তুলনায় এই বার একটু বেশী ভক্তদের আনাগোনা দেখা গেছে।
-
নীলকর জমিদারদের প্রধান ঘাঁটি কুষ্টিয়া
The main bases of the indigo planter in Kushtia
ঊনবিংশ শতাব্দীর শুরুতে কুষ্টিয়া জেলায় কয়েকজন নীলকর জমিদারি ক্রয় করেছিলেন। নীলকর ইংরেজগণ জোরপূর্বক প্রজাদের দাদন দিয়ে নীলচাষ করাতো। জন এন্ড ওয়াটসন কোম্পানির কুষ্টিয়া কুমারখালী ও খোকসায় কয়েকশ বর্গমাইল এলাকায় জমিদারি ছিল। এ অঞ্চলে সবচাইতে উৎকৃষ্ট মানের নীলচাষ হওয়ায় জমিদাররা প্রজা সাধারণকে দিয়ে জোরপূর্বক নীলচাষ করাতো। এ নীল আবাদের জন্য জমিদার, নীলকর, জোতদার প্রভৃতি সামন্ত প্রভুরা প্রজা জনসাধারণের ওপর অকথ্য অত্যাচার চালাতো। প্রজার জমির ওপর কোনো অধিকার ছিল না।
-
ফকির লালন শাইজির ১২৫তম তিরোধান দিবস
125th Departure Day Of Fakir Lalon Shah
ফকির লালন শাইজি শিষ্যদের বললেন, আমি চললাম। লালন চাঁদর মুড়ি দিয়ে বিশ্রাম নিলেন, শিষ্যরা মেঝেতে বসে থাকলেন। এক সময় লালন কপালের চাঁদর সরিয়ে বললেন, তোমাদের আমি শেষ গান শোনাব।
-
উস্তাদ ভাই (Ustad Bhai)
Shirajul Haque Chowdhury (Ustad Bhai, Golden Sword) [1907-1987]
বাংলাদেশ লাঠিয়াল বাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা সিরাজুল হক চৌধুরী, যিনি "উস্তাদ ভাই" হিসেবে পরিচিত। তিনি কুষ্টিয়ার তথা দেশের একজন অন্যতম কিংবদন্তী।
-
বাঘা যতীনের ১০০তম মৃত্যু বার্ষিকী
Bagha Jatin 100th Death Anniversary
বাঘা যতীনের মৃত্যুশতবার্ষিকীর উদযাপন উপলক্ষে বাংলাদেশ ও ভারত সরকারের মন্ত্রীগণসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের মিলনমেলায় পরিণত হবে কুমারখালীর কয়া গ্রাম।
-
তিন পাগলে হলো মেলা নদে এসে
তোরা কেউ যাস নে ও পাগলের কাছে
তোরা কেউ যাস নে ও পাগলের কাছে
তিন পাগলে হলো মেলা নদে এসে॥ -
যেখানে সাঁইর বারামখানা
শুনিলে প্রাণ চমকে উঠে
শুনিলে প্রাণ চমকে উঠে
দেখতে যেমন ভুজঙ্গনা ।।
-
রবে না এ ধন
মন আমার গেল জানা
মন আমার গেল জানা
কারো রবে না এ ধন জীবন যৌবন
-
আল্লাহ্ কে বোঝে তোমার অপার লীলে
আপনি আল্লাহ ডাকো আল্লাহ বলে
আল্লাহ্ কে বোঝে তোমার অপার লীলে।
আপনি আল্লাহ্ ডাকো আল্লাহ্ বলে।। -
আমায় চরণ ছাড়া করো না হে দয়াল হরি
পাপ করি পামরা বটে দোহায় দিই তোমারি
আমায় চরণ ছাড়া কোরো না হে
দয়াল হরি
পাপ করি পামরা বটে
দোহায় দিই তোমারি।। -
সময় গেলে সাধন হবে না - সময়
দিন থাকিতে দিনের সাধন কেন করলে না
সময় গেলে সাধন হবে না
দিন থাকিতে দিনের সাধন কেন করলে না।। -
জানতে হয় আদম ছফির আদ্য কথা
না জেনে আজাজিল সে রূপ কী রূপ আদম গঠলেন সেথা
জানতে হয় আদম ছফির আদ্য কথা
না জেনে আজাজিল সে রূপ
-
যাও হে শ্যাম রাই কুঞ্জে
এলে ভাল হবে না ও শ্যাম
এলে ভাল হবে না ও শ্যাম
যাও হে শ্যাম রাই কুঞ্জে
-
কর রে পিয়ালা কবুল শুদ্ধ ঈমানে
মিশবি যদি জাত ছেফাতে এ তনু আখেরের দিনে
কর রে পেয়ালা কবুল শুদ্ধ ঈমানে
মিশবি যদি জাত ছেফাতে এ তনু আখেরের দিনে।। -
আমার হয় না রে সে মনের মত মন
আমি জানবো কি সে রাগের কারণ
আমার হয় না রে সে মনের মত মন।
আমি জানবো কি সে রাগের কারণ।। -
আর আমারে মারিস নে মা
বলি মা তোর চরণ ধরে ননী চুরি আর করবো না
আর আমারে মারিসনে মা।
বলি মা তোর চরণ ধরে
ননী চুরি আর করবো না।। -
সহজ মানুষ ভজে দেখনারে মন দিব্যজ্ঞানে
পাবিরে অমূল্য নিধি বর্তমানে
সহজ মানুষ ভজে দেখনারে মন দিব্যজ্ঞানে
পাবিরে অমূল্য নিধি বর্তমানে
-
মানুষ গুরু নিষ্ঠা যার
সর্ব সাধন সিদ্ধ হয় তার
(ভবে) মানুষ গুরু নিষ্ঠা যার
সর্ব সাধন সিদ্ধ হয় তার
-
এসএসসি পরীক্ষার রেজাল্ট
এসএসসি পরীক্ষার রেজাল্ট দেখুন -
শেষ জীবন - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
শেষ জীবন (১৯৩২-১৯৪১)
জীবনের শেষ দশকে (১৯৩২-১৯৪১) রবীন্দ্রনাথের মোট পঞ্চাশটি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়। তাঁর এই সময়কার কাব্যগ্রন্থগুলির মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য পুনশ্চ (১৯৩২), শেষ সপ্তক (১৯৩৫), শ্যামলী ও পত্রপুট (১৯৩৬) – এই গদ্যকবিতা সংকলন তিনটি। জীবনের এই পর্বে সাহিত্যের নানা শাখায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ।
পাতা 13 এর 17