মিরপুর
মিরপুরের নামকরণের ক্ষেত্রে সঠিক কোন তথ্য পাওয়া যায় না। তবে কুখ্যাত নীলকর টেলর ও নুডসনের নীল কুটিকে কেন্দ্র করেই মিরপুর গড়ে ওঠে। নীলকুটিকে কেন্দ্রকরেই ১৮২০-১৮২৪ সালে মিরপুর থানা ও মিরপুর তহশীল অফিস স্থাপিত হয় ।
১৮২৮ সালে পাবনা জেলা গঠিত হলে ঐ সময়েই মিরপুর ১ মাইল পূর্বের পাড়া গ্রামে একটি পুলিশ ক্যাম্প স্থাপিত হয়। ১৮৬৩ সালে মিরপুরসহ এ- অঞ্চলকে কুষ্টিয়া মহকুমার অন্তর্গত করেন নদীয়া জেলা ভূক্ত করা হয়। ১৮৭৮ সালে মিরপুর রেলপথ স্থাপিত হয় এবং উহাকে কেন্দ্র করেই মিরপুর ব্যবসা বাণিজ্যের কেন্দ্র হিসাবে গড়ে ওঠতে শুরু করে।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ মিরপুর
- পঠিত হয়েছেঃ 3464
৭ই ডিসেম্বর। ৭১’র আজকের এই দিনে কুষ্টিয়ার মিরপুরের ঐতিহাসিক আমলা সদরপুর পাকহানাদার মুক্ত দিবস। মহান মুক্তিযুদ্ধে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বের অর্জন হিসাবে মুক্ত হয় এই জনপদ। ১৯৭১ সালের এ দিনে বহু ত্যাগ তিতিক্ষার বিনিময়ে আমলা সদরপুর পাকহানাদার মুক্ত হয়েছিল।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ মিরপুর
- পঠিত হয়েছেঃ 11942
১৮৬৭ সালে তদানিন্তন ব্রিটিশ সরকার দর্শনা হতে জগতি পর্যন্ত রেল লাইন স্থাপন করেন এবং এরপর পর্যায় ক্রমে সংস্কার হয়। পোড়াদহ রেল যোগে রাজশাহী, ঢাকা, রাজবাড়ী, খুলনা ইত্যাদি জায়গায় যাওয়া যায়। ১৮৯৭ সালে দর্শনা–পোড়াদহ সেকশনটি সিঙ্গেল লাইন থেকে ডাবল লাইনে উন্নীত করা হয়। পর্যায়ক্রমে ১৯০৯ সালে পোড়াদহ–ভেড়ামারা, ১৯১৫ সালে ভেড়ামারা–ঈশ্বরদী এবং ১৯৩২ সালে ঈশ্বরদী–আব্দুলপুর সেকশনগুলোকে ডাবল লাইনে উন্নীত করা হয়।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ মিরপুর
- পঠিত হয়েছেঃ 4123
৮ই ডিসেম্বর মিরপুর থানা পাক হানাদার মুক্ত দিবস। বাঙ্গালী ও বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের একটি স্মরণীয় দিন। ১৯৭১ সালের এ দিনে বহু ত্যাগ তিতিক্ষার বিনিময়ে জেলার মিরপুর থানা পাকহানাদার মুক্ত হয়েছিল। সে থেকে এ দিনটি মিরপুর থানা পাকহানাদার মুক্ত দিবস হিসেবে ইতিহাসের পাতায় স্থান পায়।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ মিরপুর
- পঠিত হয়েছেঃ 15733
কুষ্টিয়া জেলা তথা দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে বড় ভূমিকা রাখছে জেলার মিরপুর উপজেলার পোড়াদহ রেলওয়ে জংশনসংলগ্ন কাপড়ের হাট। এখানে সপ্তাহে ৩ দিন শুক্র, শনি ও রবি হাটবার। বিকিকিনি হয় প্রায় ৫০ কোটি টাকার মত।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটাগরিঃ মিরপুর
- পঠিত হয়েছেঃ 10886
আততায়ীর গুলিতে মারা যাওয়ার পর তার মরদেহ যখন আমলা হাই স্কুল মাঠে আনা হয় তখন লক্ষ লক্ষ নারী পুরুষের কান্নায় আকাশ বাতাস ভারী হয়ে উঠেছিলো। কারো মৃতুতে এত লোক, এমন কান্না কেউ কখনও দেখেনি।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ স্টাফ রিপোটার
- ক্যাটাগরিঃ মিরপুর
- পঠিত হয়েছেঃ 7352
The glorious history of the life of a struggling - Abdur Rouf Chowdhury
জনাব আব্দুর রউফ চৌধুরী ১৯৩৫ সালের ১৮ই আগস্ট তারিখে কুষ্টিয়া জেলার মিরপুর উপজেলাধীন ছত্রগাছা গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত ধনাঢ্য মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মরহুম আব্দুল জব্বার চৌধুরী। জনাব আব্দুর রউফ চৌধুরী ১৯৫০ সালে কুষ্টিয়াস্থ মুসলিম হাই স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পাশ করেন। ১৯৬২ সালে কুষ্টিয়া কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের পর সে বছরই তিনি ঢাকা বিশবিদ্যালয়ে আইন বিভাগে ভর্তি হন এবং যথাসময়ে কোর্স সমাপ্ত করেন। কিন্তু পরীক্ষার প্রাক্কালে সেফটি এক্টে কারাবরন করার কারনে পরীক্ষা দেওয়া আর সম্ভব হয়নি।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ মিরপুর
- পঠিত হয়েছেঃ 9030
The main bases of the indigo planter in Kushtia
ঊনবিংশ শতাব্দীর শুরুতে কুষ্টিয়া জেলায় কয়েকজন নীলকর জমিদারি ক্রয় করেছিলেন। নীলকর ইংরেজগণ জোরপূর্বক প্রজাদের দাদন দিয়ে নীলচাষ করাতো। জন এন্ড ওয়াটসন কোম্পানির কুষ্টিয়া কুমারখালী ও খোকসায় কয়েকশ বর্গমাইল এলাকায় জমিদারি ছিল। এ অঞ্চলে সবচাইতে উৎকৃষ্ট মানের নীলচাষ হওয়ায় জমিদাররা প্রজা সাধারণকে দিয়ে জোরপূর্বক নীলচাষ করাতো। এ নীল আবাদের জন্য জমিদার, নীলকর, জোতদার প্রভৃতি সামন্ত প্রভুরা প্রজা জনসাধারণের ওপর অকথ্য অত্যাচার চালাতো। প্রজার জমির ওপর কোনো অধিকার ছিল না।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ মিরপুর
- পঠিত হয়েছেঃ 17040
কুষ্টিয়ার খাজানগর (Khazanogor kushtia) বাংলাদেশের প্রত্যন্ত এক গ্রাম। কিন্তু গ্রাম হলেও এর পরিচিতি বিশ্বজোড়া। কারণ ওই গ্রামটি গ্রাম নয়, চাল উৎপাদনের বৃহৎ শিল্পনগরী। এই গ্রামটি এখন দেশের অন্যতম প্রধান কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে একাধারে চাল উৎপাদন, উন্নত জাতে রূপান্তর ও বাজারজাতকরণের ক্ষেত্রে। এ চাল শিল্পনগরী থেকেই সারা দেশের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ চাহিদা মেটানো হয়।
- বিস্তারিত
- লিখেছেনঃ সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটাগরিঃ মিরপুর
- পঠিত হয়েছেঃ 10706
Mirpur History in kushtia
কুষ্টিয়ার মিরপুরের নামকরণের ক্ষেত্রে সঠিক কোন তথ্য পাওয়া যায় না। তবে কুখ্যাত নীলকর টেলর ও নুডসনের নীল কুটিকে কেন্দ্র করেই মিরপুর গড়ে ওঠে। নীলকুটিকে কেন্দ্রকরেই ১৮২০-১৮২৪ সালে মিরপুর থানা ও মিরপুর তহশীল অফিস স্থাপিত হয় ।