ধর্মতত্ত্ব
ধর্মতত্ত্ব (ইংরেজি ভাষায়: Theology) দর্শনকেন্দ্রিক জ্ঞানের একটি ক্ষেত্র যাতে ধর্মীয় অনুমান এবং আত্মপক্ষসমর্থনবিদ্যা (apologetics) সংক্রান্ত বিষয়াদি আলোচিত হয়। উৎপত্তির প্রেক্ষাপট এবং ঐতিহাসিকভাবে ধর্মতত্ত্ব খ্রিস্টান ধর্মের সাথে বেশি সম্পৃক্ত যদিও পরবর্তীকালে সকল ধর্মের (বিশেষ করে ইসলাম এবং ইহুদি ধর্ম) অধ্যয়নই এর অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। সেদিক থেকে বলা যায়, ধর্ম, ধর্মের প্রভাব এবং ধর্মীয় সত্যের প্রকৃতি নিয়ে পদ্ধতিগত ও যৌক্তিক অধ্যয়নের নামই ধর্মতত্ত্ব। জ্ঞানের এই শাখার বহুল আলোচিত বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে ঈশ্বর, মানবতা, বিশ্বজগৎ, নির্বাণ বা মুক্তি এবং পরলোকতত্ত্ব।
কেল্লা শাহ্ ওরফে হযরত সৈয়দ আহম্মদ গেছুদারাজ (রাঃ)
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: ধর্মতত্ত্ব
- পঠিত হয়েছেঃ ১৭৮৬
১৩০৩ সালে হযরত শাহজালাল (রাঃ) ইসলাম প্রচারের জন্য ৩৬০ জন আউলিয়া নিয়ে এসেছিলেন সিলেটে। এই ৩৬০ জন শিষ্যের মাঝে অন্যতম ছিলেন সৈয়দ আহম্মদ গেছুদারাজ (রাঃ)। তিনি হযরত শাহজালাল (রাঃ) খুব কাছের লোক ছিলেন। আখাউড়ার খড়মপুরে অবস্থিত হযরত সৈয়দ আহম্মদ গেছুদারাজ (রাঃ) এর দরগাহ যা কেল্লা শহীদের দরগাহ বা কেল্লা শাহ্ নামে সমগ্র দেশে পরিচিত।
জালাল উদ্দিন মুহাম্মদ রুমি
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: ধর্মতত্ত্ব
- পঠিত হয়েছেঃ ১৮৫১
জালাল উদ্দিন মুহাম্মদ রুমি (ফার্সি: جلالالدین محمد رومی)(১২০৭ – ১৭ডিসেম্বর ১২৭৩), অথবা পরিচিত আছেন জালাল উদ্দিন মুহাম্মদ বালখী, মাওলানা রুমি, মৌলভি রুমি নামে তবে শুধু মাত্র রুমি নামে বেশি জনপ্রিয়। তিনি ছিলেন ১৩ শতকের একজন ফার্সি সুন্নি মুসলিম কবি, আইনজ্ঞ, ইসলামি ব্যক্তিত্ব, ধর্মতাত্ত্বিক, অতীন্দ্রিবাদী এবং সুফী। রুমির প্রভাব দেশের সীমানা এবং জাতিগত পরিমণ্ডল ছাড়িয়ে বিশ্বদরবারে ছড়িয়ে পড়েছে; ফার্সি, তাজাকিস্তানী, তুর্কি, গ্রীক, পাস্তুন, মধ্য এশিয়া এবং দক্ষিণ এশিয়ার মুসলামানরা গত সাত দশক ধরে বেশ ভালভাবেই তার আধ্যাত্নিক উত্তরাধিকারকে যথাযথভাবে সমাদৃত করে আসছে।
হযরত শাহ্ সুলতান কমর উদ্দিন রুমী (রাঃ)
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: ধর্মতত্ত্ব
- পঠিত হয়েছেঃ ২০৮৫
শাহ্ সুলতান কমর উদ্দিন রুমী (জন্ম: অজ্ঞাত - মৃত্যু ১০৫৩ খ্রীঃ) একজন সুফি দরবেশ। নেত্রকোণা সদর উপজেলার মদনপুর নামক স্থানে শাহ সুলতান কমর উদ্দিন রুমীর সমাধি রয়েছে। ১০৫৩ খ্রীস্টাব্দের কিছু পূর্বে পশ্চিম এশিয়ার তুরস্কের সেলজুক রাজ্য থেকে সুফী সাধক শাহ সুলতান কমর উদ্দিন রুমী(রহঃ)-র আগমন বলে কথিত আছে।
হযরত শাহ সুলতান বলখী মাহিসওয়ার (রঃ)
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: ধর্মতত্ত্ব
- পঠিত হয়েছেঃ ১৮৫২
হযরত শাহ সুলতান বলখী মাহিসওয়ার (রঃ) ছিলেন চৌদ্দ শতকের দরবেশ। এই মহাপুরুষ ইসলাম প্রচার করার উদ্দেশ্যে সুদূর বল্লখদেশ থেকে এই বগুড়া মহাস্থান গড়ে আগমন করেন। এখানে এসে হিন্দু রাজা পরশুরামকে পরাজিত করেন এবং ইসলাম ধর্ম সুপ্রতিষ্ঠিত করে এখানেই শায়িত আছেন।
মইনুদ্দিন চিশতী
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: ধর্মতত্ত্ব
- পঠিত হয়েছেঃ ১৪০৭
সুলতান-উল-হিন্দ, খাজা মইনুদ্দিন চিশতী (আরবি: ششتى - চিশতী) হলেন চিশতীয় ধারার ভারতীয় উপমহাদেশের সবচেয়ে বিখ্যাত সুফি সাধক। তিনি গরিবে নেওয়াজ (غریب نواز) নামেও পরিচিত। মইনুদ্দিন চিশতীই উপমহাদেশে প্রথম এই ধারা প্রতিষ্ঠিত ও পরিচিত করেন। তিনি ১১৩৮ সালে জন্মগ্রহণ করেন খোরাসান (আধুনিক আফগানিস্তানে) বা এসফাহন (আধুনিক ইরানে) ও ১২৩৫ সালে পরলোকগমন করেন অজয়ামেরু, চৌহান সামবার (বতর্মান অজমের, রাজস্থান, ভারত)।
নিজামুদ্দিন আউলিয়া
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: ধর্মতত্ত্ব
- পঠিত হয়েছেঃ ১৮৩৫
সুলতান-উল-মাশায়েখ, মেহবুব-এ-ইলাহী, শেখ খাজা সৈয়দ মুহাম্মদ নিজামুদ্দিন আউলিয়া (১২৩৮ - ৩ এপ্রিল ১৩২৫) হযরত নিজামুদ্দিন নামেও পরিচিত, হলেন ভারতীয় উপমহাদেশে চিশতিয়া তরিকার একজন প্রখ্যাত সূফি সাধক। ভারতে চিশতিয়া তরিকার অন্যতম মহান সূফি সাধকদের মধ্যে তিনি একজন।
কারবালার ইতিহাস
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: ধর্মতত্ত্ব
- পঠিত হয়েছেঃ ২০৯৬
কারবালার যুদ্ধ ইসলামিক পঞ্জিকা অনুসারে ১০ মুহাররম ৬১ হিজরী মোতাবেক ১০ অক্টোবর ৬৮০ খ্রিস্টাব্দ বর্তমান ইরাকের কারবালা নামক প্রান্তরে সংগঠিত হয়েছিল। এই যুদ্ধটি ইসলামের নবী মুহাম্মদ (সা) এর নাতি হোসাইন ইবন আলী (রা) এর অল্প কিছু সমর্থক এবং আত্মীয় এবং উমাইয়া খলিফা ইয়াজীদ ১, যার বৈশ্যতা স্বীকার করতে হোসাইন (রা) অস্বীকার করেন, তার বিশাল সেনাবাহিনীর মধ্যে সংগঠিত হয়। এই যুদ্ধে হোসাইন এবং তাঁর ছয় মাস বয়সী শিশুপুত্র আলী আল-আসগর ইবন হোসেইনসহ সকল সমর্থক নিহত হয় ও নারী এবং শিশুরা বন্দি হন। মুসলমানদের মতানুসারে নিহতদের সকলে 'শহীদ' হিসেবে অভিহিত হন এবং এই যুদ্ধ শিয়া মতাবলম্বীদের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের কেন্দ্রস্থলে অবস্থান করে।
কুরবানী দেওয়ার ইচ্ছা থাকলে কি করবেন?
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: ধর্মতত্ত্ব
- পঠিত হয়েছেঃ ৯৮২
সুন্নাহতে এ কথা প্রমাণিত যে, যে ব্যক্তি কুরবানী দেওয়ার ইচ্ছা বা সংকল্প করেছে তার জন্য ওয়াজিব; যুলহাজ্জ মাস প্রবেশের সাথে সাথে কুরাবানীর পশু যবেহ না করা পর্যন্ত সে যেন তার দেহের কোন লোম বা চুল, নখ ও চর্মাদি না কাটে। এ বিষয়ে প্রিয় নবী (সা.) বলেন, ‘‘যখন তোমরা যুলহাজ্জ মাসের চাঁদ দেখবে এবং তোমাদের মধ্যে কেউ কুরবানী করার ইচ্ছা করবে, তখন সে যেন কুরবানী না করা পর্যন্ত তার চুল ও নখ (কাটা) হতে বিরত থাকে।’’ অন্য এক বর্ণনায় বলেন, ‘‘সে যেন তার (মরা বা ফাটা) চর্মাদির কিছুও স্পর্শ না করে।’’
কুরবানীর ইতিহাস
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: ধর্মতত্ত্ব
- পঠিত হয়েছেঃ ১২৫৭
কুরবানী শব্দের উৎপত্তি হলো কুরবান শব্দ থেকে। কুরবান শব্দের অর্থাৎ নৈকট্য, সান্নিধ্য, উৎসর্গ। সুতরাং কুরবানী অর্থ উৎসর্গ করার মাধ্যমে আল্লাহ তা’আলার নৈকট্য লাভ করা। মানব ইতিহাসে সর্বপ্রথম কুরবানী হল হযরত আদম (আঃ) -এর দুই পুত্র হাবিল ও কাবিলের কুরবানী। কাহিনীটি সূরা মায়েদার ২৭ নম্বর আয়াতে বর্ণিত হয়েছে।
হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) - মক্কা জীবন
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: ধর্মতত্ত্ব
- পঠিত হয়েছেঃ ১৬৬৫
আরব জাতি (الشعب العربى وأقوامها)
মধ্যপ্রাচ্যের মূল অধিবাসী হ’লেন আরব জাতি। সেকারণ একে আরব উপদ্বীপ (جزيرة العرب) বলা হয়। আরবরা মূলতঃ তিনটি সম্প্রদায়ে বিভক্ত। ১. আদি আরব (العربُ البائدةُ) যারা আদ, ছামূদ, আমালেক্বা প্রভৃতি আদি বংশের লোক। যাদের বিস্তৃত ইতিহাস পাওয়া যায় না। ২. ক্বাহত্বানী আরব (العربُ العارِبَةُ)। যারা ইয়ামনের অধিবাসী। এরা ইয়া‘রাব বিন ইয়াশজাব বিন ক্বাহত্বানের বংশধর। ৩. ‘আদনানী আরব (العربُ الْمُسْتَعْرِبَةُ)। এরা ইরাক থেকে আগত ইবরাহীম-পুত্র ইসমাঈল (আঃ)-এর বংশোদ্ভূত ‘আদনান-এর বংশধর। এদের বংশেই রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর জন্ম হয়।
নূহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: ধর্মতত্ত্ব
- পঠিত হয়েছেঃ ২০১৭
আদম (আঃ) থেকে নূহ (আঃ) পর্যন্ত দশ শতাব্দীর ব্যবধান ছিল। যার শেষদিকে ক্রমবর্ধমান মানবকুলে শিরক ও কুসংস্কারের আবির্ভাব ঘটে এবং তা বিস্তৃতি লাভ করে। ফলে তাদের সংশোধনের জন্য আল্লাহ নূহ (আঃ)-কে নবী ও রাসূল করে পাঠান। তিনি সাড়ে নয়শত বছরের দীর্ঘ বয়স লাভ করেছিলেন এবং সারা জীবন পথভোলা মানুষকে পথে আনার জন্য দাওয়াতে অতিবাহিত করেন।
হযরত আদম (আঃ) এর জীবনী শেষ খন্ড
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: ধর্মতত্ত্ব
- পঠিত হয়েছেঃ ৪৭৯৪
আদমের অবতরণ স্থল
আদম ও হাওয়াকে আসমানে অবস্থিত জান্নাত থেকে নামিয়ে দুনিয়ায় কোথায় রাখা হয়েছিল, সে বিষয়ে মতভেদ রয়েছে। যেমন বলা হয়েছে আদমকে সরনদীপে (শ্রীলংকা) ও হাওয়াকে জেদ্দায় (সঊদী আরব) এবং ইবলীসকে বছরায় (ইরাক) ও ইবলাসের জান্নাতে ঢোকার কথিত বাহন সাপকে ইস্ফাহানে (ইরান) নামিয়ে দেওয়া হয়েছিল। কেউ বলেছেন, আদমকে মক্কার ছাফা পাহাড়ে এবং হাওয়াকে মারওয়া পাহাড়ে নামানো হয়েছিল। এছাড়া আরও বক্তব্য এসেছে। তবে যেহেতু কুরআন ও ছহীহ হাদীছে এ বিষয়ে স্পষ্ট কিছু বলা হয়নি, সেকারণ এ বিষয়ে আমাদের চুপ থাকাই শ্রেয়ো বলে অনেকে মনে করেন।
হযরত আদম (আঃ) এর জীবনী প্রথম খন্ড
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: ধর্মতত্ত্ব
- পঠিত হয়েছেঃ ১২০৪২
বিশ্ব ইতিহাসে প্রথম মানুষ ও প্রথম নবী হিসাবে আল্লাহ পাক আদম আলাইহিস সালাম -কে নিজ দু’হাত দ্বারা সরাসরি সৃষ্টি করেন (ছোয়াদ ৩৮/৭৫)। মাটির সকল উপাদানের সার-নির্যাস একত্রিত করে আঠালো ও পোড়ামাটির ন্যায় শুষ্ক মাটির তৈরী সুন্দরতম অবয়বে রূহ ফুঁকে দিয়ে আল্লাহ আদমকে সৃষ্টি করেছেন।
বৃহত্তর কুষ্টিয়ার ধর্মচারণ
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: ধর্মতত্ত্ব
- পঠিত হয়েছেঃ ৩৩৬০
ভৌগলিক অবস্থানগত কারণে বৃহত্তর কুষ্টিয়ার মানুষ অসাম্প্রদায়িক চেতনাসমৃদ্ধ। যে কারণে এ অঞ্চলে মুসলিম-হিন্দু খ্রিষ্টান যে যার ধর্ম চারণ সহজভাবে পালন করতে সক্ষম হয়েছে। কুষ্টিয়া জেলার জন্ম ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের পর। দেশ ভাগের পূর্বে বর্তমান বৃহত্তর কুষ্টিয়া জেলা কুষ্টিয়া সদর, চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর মহকুমা ছিল অবিভক্ত নদীয়া জেলার অংশ। নদীয়া নবদ্বীপ ছিল হিন্দুধর্ম ও শাস্ত্রাদি চর্চার প্রধান ক্ষেত্র। ত্রয়োদশ শতকের প্রারম্ভে বখতিয়ার খলজির নদীয়া বিজয়ের ফলে বাংলাদেশে মুসলিম শাসনের সুত্রপাত। নবদ্বীপে শ্রী চৈতন্যের আবির্ভাব ও বৈষ্ণব ধর্মমত প্রচার এ জেলা তথা বাংলার মুসলমানদের উপর যে বেশি প্রভাব ফেলেছিল তা অনস্বীকার্য। এ ছাড়া আউল-বাউল, সহজীয়া হযরতি-গোবরাট প্রভৃতি প্রায় পনেরটি উপধর্ম মতের জন্ম-বিকাশ ও সাধন ক্ষেত্র নদীয়া-নবদ্বীপ-কুষ্টিয়া অঞ্চল।
মাহে রমজান
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: ধর্মতত্ত্ব
- পঠিত হয়েছেঃ ৩৮৪৩
খোশ আমদেদ মাহে রমজান কৃচ্ছ্রপূর্ণ ও আত্মসংযমের মাস। হিজরি সালের নবম মাস পবিত্র মাহে রমজান উম্মতে মুহাম্মদীর জন্য আল্লাহর অপার সন্তুষ্টি ও তাঁর প্রতিশ্রুত বেহেশত লাভের সওগাত। ‘রামাদান’ শব্দটি আরবি ‘রাম্দ’ ধাতু থেকে উদ্ভূত। এর আভিধানিক অর্থ হচ্ছে দহন, প্রজ্বলন, জ্বালানো বা পুড়িয়ে ভস্ম করে ফেলা।
মাহে রমজান আমাদের জীবনে সার্থক ও মহিমান্বিত হোক
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: ধর্মতত্ত্ব
- পঠিত হয়েছেঃ ২১১৯
অশেষ রহমত ও বরকত নিয়ে মাহে রমজানের আগমন হয়েছিল। আল্লাহর আদেশে, তাঁর সাধারণ নিয়মে তা আমাদের মধ্য থেকে বিদায়ও নিয়ে গেল। তবে নানা ইবাদত-বন্দেগী, আমল ও অনুশীলনের মধ্য দিয়ে এ পুন্যের মাস আমাদের জন্য রেখে গেছে এক বড় শিক্ষা, মহা পয়গাম। এই শিক্ষা ও পয়গামকে সঠিকভাবে উপলব্ধি করে এর উপর গোটা বছর অবিচল থাকতে পারলেই এ মাসের পূর্ণ শোকরগোযারী হয় এবং আবার তা ফিরে পাবার আকাক্সক্ষা সত্য ও যথার্থ হয়।
মাহে রমজানের গুরুত্ব
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: ধর্মতত্ত্ব
- পঠিত হয়েছেঃ ২৭১৪
খোশ আমদেদ মাহে রমজান। পবিত্র রমজান মাস হচ্ছে মহান আল্লাহর নিকটবর্তী হওযার মাস। এ মাসে মানুষ নিজের গুনাহ হতে ক্ষমা প্রর্থনার সুযোগ পায় এবং আল্লাহর প্রকৃত বান্দা এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে পূর্বেকার সকল পাপ ও পঙ্কিলতা হতে মুক্ত হয়ে সুন্দর ভবিষ্যত গড়ার দিকে ধাবিত হয়।
ঈদে মিলাদুন্নবী
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: ধর্মতত্ত্ব
- পঠিত হয়েছেঃ ৩১১৫
ঈদে মিলাদুন্নবী (مَوْلِدُ النَبِيِّ) হল আরবি তিনটি শব্দের সম্মিলিত রূপ। ঈদ,মিলাদ ও নবী এই তিনটি শব্দ নিয়ে এটি গঠিত। আভিধানিক অর্থে ঈদ অর্থ খুশি, মিলাদ অর্থ জন্ম, নবী অর্থ বার্তাবাহক। পারিভাষিক অর্থে মহানবী সঃ এর দুনিয়াতে আবির্ভাবের আনন্দকে ঈদে মিলাদুন্নবী বলা হয়।
ইসলাম কি
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: ধর্মতত্ত্ব
- পঠিত হয়েছেঃ ৩৮২১
ইসলাম (আরবি ভাষায়: الإسلام) একটি একেশ্বরবাদী এবং আব্রাহামিক ধর্ম; যা কুরআন (যা এমন এক কিতাব যা হবহু আল্লাহর বানী) এবং শেষ নবী মুহাম্মাদ (সাঃ) এর প্রদত্ত শিক্ষা পদ্ধতি, জীবনাদর্শ (বলা হয় সুন্নাহ এবং হাদিস নামে লিপিবদ্ধ রয়েছে ) দ্বারা পরিচালিত। ইসলামের অনুসারীরা মুহাম্মদ (সাঃ)-কে শেষ নবী বলে মনে করেন।
রমজানের গুরুত্ব
- বিস্তারিত
- লিখেছেন সালেক উদ্দিন শেখ
- ক্যাটfগরি: ধর্মতত্ত্ব
- পঠিত হয়েছেঃ ৩১৩০
ইসলামী শরীয়তে রোজা হলো আল্লাহর নির্দেশ পালনের উদ্দেশে নিয়ত সহ সুবহে সাদিকের প্রারম্ভ হতে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার ও সহবাস থেকে বিরত থাকা। রমজান মাস মুসলিম উম্মাহর জন্য অত্যন্ত গুরুত্ব পুর্ন একটি মাস।
মাহে রমজান রহমত বরকত মাগফিরাতের
- বিস্তারিত
- ক্যাটfগরি: ধর্মতত্ত্ব
- পঠিত হয়েছেঃ ৪৯৩৮
ইসলামের মূল পাঁচটি রুকনের মধ্যে তৃতীয় রুকন হলো রোজা। রোজা শব্দটি ফারসি যার আরবি প্রতিশব্দ হলো সাওম। সাওমের আভিধানিক অর্থ থেমে যাওয়া, বিরত থাকা বা বিরত রাখা। ইসলামি শরিয়তে সুবহে সাদিক থেকে শুরু করে সূর্যাস্ত পর্যন্ত নিয়ত সহকারে কোনো কিছু পানাহার, পাপাচার ও কামাচার থেকে বিরত থাকার নামই সিয়াম বা রোজা। শুধু অনাহারে দিনযাপনের নাম সিয়াম নয়। শুধু উপবাসে স্বাস্থ্যগত কিছু উপকার হলেও হতে পারে, কিন্তু নৈতিক ও আত্মিক উন্নতির মুখ দেখা যেতে পারে না।