বাংলা তথ্য ভান্ডার সমৃদ্ধ করতে আমাদের এই প্রয়াস। ইতিহাস এবং ঐতিহ্যর তথ্য দিতে চাইলে ইমেইল kushtia.contact@gmail.com অথবা ফোন করুনঃ- ০১৯৭৮ ৩৩ ৪২ ৩৩

Select your language

কবি

কবি

কবি সেই ব্যক্তি বা সাহিত্যিক যিনি কবিত্ব শক্তির অধিকারী এবং কবিতা রচনা করেন। একজন কবি তাঁর রচিত ও সৃষ্ট মৌলিক কবিতাকে লিখিত বা অলিখিত উভয়ভাবেই প্রকাশ করতে পারেন। একটি নির্দিষ্ট প্রেক্ষাপট, ঘটনাকে রূপকধর্মী ও নান্দনিকতা সহযোগে কবিতা রচিত হয়। কবিতায় সাধারণত বহুবিধ অর্থ বা ভাবপ্রকাশ ঘটানোর পাশাপাশি বিভিন্ন ধারায় বিভাজন ঘটানো হয়। কার্যত যিনি কবিতা লিখেন, তিনিই কবি।

  • কুষ্টিয়া শহরের অপর নাম ডাকদহ ছিল - মীর মশাররফ হোসেন

    বর্তমান কুষ্টিয়া রেল ষ্টেশন, বাজার যে স্থানে হইয়াছে, ঐ স্থানের নাম কুষ্টিয়া নহে। ঐ স্থানের নাম ডাকদহ। ডাকদহ নামেই চিরকাল প্রচলিত ছিল। মহাকুমা স্থাপনের পর হইতে ডাকদহ নাম ক্রমে লোপ পাইতেছে।

  • সম্পাদক মীর মশাররফ হোসেন

    সাময়িকপত্র-সম্পাদনা, প্রকাশনা ও পরিচালনার ক্ষেত্রে বাঙালি মুসলমানের আদিপর্বের উদ্যোগ ও অবদান সম্পর্কে আলোচনা করতে গেলে ওই সমাজের আধুনিক যুগের সাহিত্যচর্চার সূচনার ইতিহাসটিও স্মরণে রাখতে হয়। সাহিত্যের মতো সাময়িকপত্র প্রকাশের ক্ষেত্রেও বাঙালি মুসলমানের বিলম্বিত আত্মপ্রকাশ ঘটে। তার কারণও ওই একই সূত্রে গাঁথা।

  • মীর মশাররফ হোসেনের ১৭০তম জন্মবার্ষিকী

    মীর মশাররফ হোসেন (নভেম্বর ১৩, ১৮৪৭ - ডিসেম্বর ১৯, ১৯১২) ছিলেন একজন বাঙালি ঔপন্যাসিক, নাট্যকার ও প্রাবন্ধিক যিনি ঊনবিংশ শতাব্দাীর দ্বিতীয়ার্ধে বাংলা গদ্যের ঊণ্মেষকালে বিশেষ ভূমিকা রেখেছিলেন। তিনি বিষাদ সিন্ধু নামক ঐতিহাসিক রচনার জন্য সপুরিচিত ও সাধারণ্যে জনপ্রিয়।

  • লালনের গানের পাঠোদ্ধার

    লালনের গানের যেসব সংকলন প্রকাশিত হয়েছে, সেগুলোর ওপর আমি সম্পূর্ণভাবে নির্ভর করতে পারিনি। কারণ, সেগুলো দুর্বলভাবে সম্পাদিত ও ভুলে পরিপূর্ণ। বহু ক্ষেত্রে পাঠ কোনো অর্থ বহন করে না এবং এসব পাঠ স্পষ্টত বিকৃত। অন্যান্য ক্ষেত্রে আমি দেখেছি যে ভুলভ্রান্তি সহজে লক্ষযোগ্য নয়। আমি বুঝতেও পেরেছি যে সরাসরি পরিবেশনা থেকে আমি যেসব গান টেপ রেকর্ডারে তুলে নিয়েছি, তার ওপরও পুরোপুরিভাবে নির্ভর করা যায় না। প্রকৃতপক্ষে শিল্পীরাও আমাকে এ ব্যাপারে সাবধান করে দিয়েছেন। কারণ, গান গাওয়ার সময় যখন তাঁরা গানের কোনো অংশ ভুলে যান, তখন যেভাবে পারেন সে ফাঁকটুকু পূরণ করে নেন।

  • বাংলার মরমি মনীষী

    বাঙালি সমাজের সঙ্গে বাউলের পরিচয় ও যোগ অনেককালের। বেশ কয়েক শতক ধরে নানা ঘাত-প্রতিঘাতের ভেতর দিয়ে বাউল তার বিকাশের সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছায় মূলত ফকির লালন সাঁইয়ের কল্যাণে। লালনই বাউল সম্প্রদায়ের শ্রেষ্ঠ প্রতিনিধি—কি গানে, কি সাধনায়, কি তত্ত্বজ্ঞানে। এই লোকমনীষী আজ আর বাংলাদেশ বা বাংলা ভাষাভাষী অঞ্চলের গণ্ডিতে আবদ্ধ নন, তাঁর আসন আজ বিশ্বলোকে।

  • লালন মানুষকে ভালোবেশে একটি অসাম্প্রদায়ীক সমাজ গড়তে চেয়ে ছিলেন

    মানুষ ভজন-সাধন, মানুষকে ভালোবেশে মানবতার নিগুড় প্রেমের ভাবধারাকে প্রতিষ্ঠিত করতে একটি অসাম্প্রদায়ীক সাম্যের সমাজ চেয়ে ছিলেন বাউল সম্রাট ফকির লালন শাহ। তিনি অহিংস মানবতার ব্রত নিয়ে দেহতত্ব, ভাবতত্ব, গুরুতত্বসহ অসংখ্য গান সৃষ্টি করে গেছেন। তাঁর এই অমর সৃষ্টি সঙ্গীত কোন ধর্মের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। সকল ধর্মের উর্দ্ধে থেকে মরমী সাধক বাউল সম্রাট ফকির লালন শাহ মানব মুক্তির জন্য সৃষ্টি করেছিলেন ফকিরী মতবাদ। সাঁইজির ফকিরী মতবাদ জাতহীন মানব দর্শন ও সঙ্গীত দেশের সীমানা পেরিয়ে ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বব্যাপী। তিনি সকল ধর্মের সীমাবদ্ধতা ছাড়িয়ে সদা সত্য পথে চলতে মানুষকে মানবতাবাদীর পথে ডাক দিয়েছিলেন।

  • নাট্যকার মীর মশাররফ হোসেন

    তার সাহিত্যিক জীবন ছিল নির্লিপ্ত। রাজনৈতিক, সামাজিক আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না তিনি প্রত্যক্ষভাবে। কলমের যুদ্ধে অংশ নেন তিনি নির্ভীক সৈনিকের মত।

  • আধুনিক মুসলিম সাহিত্যের অগ্রসৈনিক: মীর মশাররফ হোসেন

    বহু প্রতিভার অধিকারী, মানব দরদী, সমাজ হিতৈষী মীর মশাররফ হোসেন ১৮৪৮ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ নভেম্বর কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার নিকটবর্তী লাহিনী পাড়া গ্রামে বিখ্যাত সৈয়দ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম ছিল সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন।

  • কবি গীতিকার আজিজুর রহমান এর ১০৩তম জন্ম জন্মবার্ষিকীতে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

    “মনরে ভবের নাট্যশালায় মানুষ চেনা দায়” গানের এই মর্মবাণীর প্রতিপাদ্যে দেশের আধুনিক বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতির অন্যতম পথিকৃৎ একুশে পদক প্রাপ্ত কুষ্টিয়ার গর্ব কবি ও গীতিকার আজিজুর রহমান (জন্ম: অক্টোবর-১৮, ১৯১৪, মৃত্যু: সেপ্টেম্বর-১২, ১৯৭৮) এর ১০৩তম জন্ম বার্ষিকীতে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উদ্যাপিত হয়েছে।

  • লালন সাঁই ছিলেন বাঙালি জাতিসত্বা বোধের প্রবাদ পুরুষ

    খুলনা বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার লোকমান হোসেন মিয়া বলেছেন, কারো কারো মতে নিরক্ষর বাউল সম্রাট ফকির লালন সাঁইয়ের সৃষ্টি গানে গভীর জ্ঞান আমাকে সত্যিকার অর্থে বিমোহীত করেছে। তিনি জ্ঞানভান্ডারে এক অনাবিস্কার পৃথিবী। তাঁকে চিনতে অনেক দেশ বহুভাবে উপস্থাপন করেছেন। আধ্যাত্মিক সিদ্ধ পুরুষ হিসেবে সত্য ও জাতহীন সমাজ গড়তে আবির্ভূত হয়েছিলেন তিনি।

  • লালনের আদর্শকে বুকে ধারন করে অসাম্প্রদায়িক চেতনার দেশ গড়ে তুলতে হবে - মাহবুবউল-আলম হানিফ

    বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কুষ্টিয়া-৩ সদর আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য মাহবুবউল-আলম হানিফ বলেছেন- বাউল সম্রাট ফকির লালন সাঁইয়ের কোন ধর্ম ও জাত ছিলনা। লালনের একটি মাত্র পরিচয় ছিল সেটি হচ্ছে মানবতা। তিনিই একমাত্র বাউল সাধক যিনি সকল ধর্মের সীমাবদ্ধতাকে ছাড়িয়ে সদা সত্য পথে চলতে মানুষকে মানবতাবাদীর পথে ডাক দিয়ে ছিলেন।

  • লালন ফকির সহজ মানুষের জাগরণের সাধক ছিলেন - রাজেকুজ্জামান রতন

    সাম্প্রদায়িকতা, ধর্মান্ধতা, বর্ণাশ্রম প্রথা ও কুসংস্কারের বিরুদ্ধে আজন্ম প্রতিবাদি এবং যুক্তি-বিচার, জগত জীবন সম্পর্কে সত্যানুসন্ধানী মানবপ্রেমিক, গ্রামীণ জনপদের সহজ মানুষকে জাগরিত করবার পথিকৃত বাউল সম্রাট ফকির লালন শাহ্।

  • লালন দর্শনঃ অমূল্য নিধির বর্তমান ও নিহেতু প্রেম-সাধনা - শশী হক

    অমূল্য নিধি সেই মহাসুখ যা অন্তরে পেয়ে পূর্ণ হতে চায় মানুষ, এক পরম জ্ঞান বা আদ্যশক্তি যার উন্মেষে ভাঙ্গে অচলায়তন, ভবকারাগার। অমুল্য নিধি অকৈতবও বটে। কারণ মিথ্যা ছলনা বা কপটতা এর লক্ষণ নয়। এই নিধি অটল, প্রাপ্তির আনন্দের পরও ফুরায় না। এই ধন সাঁই নিরঞ্জন।

  • শিশু সংগঠক, লেখক ও সাংবাদিক রোকনুজ্জামান খান দাদা ভাই

    রোকনুজ্জামান খান (জন্মঃ ৯ এপ্রিল, ১৯২৫ - মৃত্যুঃ ৩ ডিসেম্বর, ১৯৯৯) বাংলাদেশের একজন প্রতিষ্ঠিত লেখক ও সংগঠক ছিলেন। দাদাভাই নামেই সম্যক পরিচিত ছিলেন তিনি। ছেলেবুড়ো সবার প্রিয় দাদা ভাই রোকনুজ্জামান খান ১৯২৫ সালের ০৯ এপ্রিল রাজবাড়ী জেলার পাংশা উপজেলায় সাহিত্য-সংস্কৃতিসমৃদ্ধ একটি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন এবং অনুরূপ পরিমন্ডলেই তাঁর জীবন অতিবাহিত হয় ৷ দাদাভাইয়ের আসল বাড়ি কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা থানার ভবানীপুর গ্রামে।

  • রায় বাহাদুর জলধর সেন

    জলধর সেন (১৩ মার্চ ১৮৬১ - ১৫ মার্চ ১৯৩৯) সাহিত্যিক, সাংবাদিক, পর্যটক। ১৮৬০ সালের ১৩ মার্চ কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালি গ্রামে তাঁর জন্ম। বঙ্গবিদ্যালয়ের শিক্ষক ও সাপ্তাহিক গ্রামবার্তা প্রকাশিকার সম্পাদক কাঙাল হরিনাথ ছিলেন তাঁর শিক্ষাগুরু।

  • লালন শাহ ও আত্নদর্শন - দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ

    এদেশে মুসলমানদের আধিপত্য বিস্তারের সুচনা থেকে হিন্দু ও মুসলিম এ উভয় সম্প্রদায়কে একই ভাবাদর্শের আলোকে পরিচালিত করার সাধনা দেখা দিয়েছিল। সে সাধনা রামানন্দ, কবীর, নানক, বা চৈতন্যদেবের মধ্যে বিভিন্ন রুপ পরিগ্রহ করে। ধর্মীয় জগতে এসব মহামানবদের যে সাধনা ছিল হিন্দু মুসলিম উভয় সংস্কৃতির মিলনক্ষেত্র প্রতিষ্ঠায় নিবেদিত, সে সাধনায় রাষ্ট্রীয় প্রকাশ শাহানশাহ আকবারের দীন-ই-এলাহি নামক ধর্ম প্রবর্তনে এবং কাঁর পন্ডিতজনগ্রাহ্য রম্নপের প্রকাশ-শাহজাদা দারাশিকোর মুজ'মাউল বাহরেইন নামক বিরাট গ্রন্থে।

  • সাধক লালন শাহ - ডক্টর কাজী মোতাহার হোসেন

    সঙ্গীতপ্রিয় বাংলা-দেশীয় সমাজে লোকগীতির ক্ষেত্রে সাধক লালন শাহ এত অজস্র ও অনবদ্য অবদান রেখে গেছেন যে, এইসব পরমার্থ-সূচক মরমী গানের সহজ প্রকাশমাধূর্য ও লালিত্যের গুণেই তিনি বেশ কয়েক শতাব্দী যাবত বাঙালীর হৃদয়ে ভাব-লহরীর উদ্রেক করতে পারবেন। মরমী গানের প্রকৃতিই হচ্ছে, নানা রুপক নিয়ে অতীন্দ্রিয় ভাবকে প্রকাশ করতে হয়। অনেক সময় সেগুলো বুদ্ধি দিয়ে বেড় পাওয়া যায় না, হৃদয় দিয়ে অনুভব করেই লোকে তৃপ্তি পায়।

  • পাঞ্জু সঙ্গীত

    মরমী সাহিত্য ধারায় লালন শাহ্‌ অত্যন্ত জনপ্রিয়। লালন পরবর্তী মরমী কবিগণের মধ্যে পাঞ্জু শাহের নাম বিশেষ উল্লেখযোগ্য। লালন শাহের আশিবানী ও স্বীকৃতি পাঞ্জুকে মরমী সাধক সমাজে পরিচিত করে তোলে এবং দীর্ঘদিন এ দেশের সাধক মণ্ডলীর পরিচালক রূপে নিয়োজিত রাখে। এ সম্পর্কে খোন্দকার রফি উদ্দিনের মন্তব্য বিশেষ মূল্যবান। তিনি বলেন- “বাংলার সূফী ফকিরদের মধ্যে লালনের স্থান সর্বচ্চো। কিন্তু লালনের তিরোধানের পর যিনি সারা বাংলার ফকির মহলে লালনের শূন্যস্থান পূরণ করে রেখেছিলেন।” অসাধারণ প্রতিভা-ধর লালন শাহের তিরোভাব-জনিত শূন্যতা পূরণের ক্ষমতা নিয়ে জন্মেছিলেন পাঞ্জু শাহ্‌।

    এ কথাটি চিন্তা করলে পাঞ্জু প্রতিভা সম্পর্কে আর দ্বিধাদ্বন্দ্বের অবকাশ থাকে না। বস্তুত পাঞ্জু শাহ্‌ যথার্থ পূর্বসুরির মর্যাদা উপলব্ধি করেছিলেন। সেজন্যে তিনিও লালনের ভাবশিষ্য হয়েই কাব্য চর্চার আত্ননিয়োগ করেন। ফলে সমকালীন বাংলাদেশে পাঞ্জুর কবি-খ্যাতি ও মরমী ভাব সাধনা বিশেষ প্রভাব বিস্তার করে। তাই দেখা যায়, “লালন শাহের অত্যন্ত বয়ঃকনিষ্ঠ সমসাময়িক” এই সাধক একটি স্বতন্ত্র ঘরানা ও বিশেষ “কাব্য-সঙ্গীত” গোষ্ঠীর উদ্যেক্তা হিসেবে উনিশ শতকের শেষাধে ও বিশ শতকের প্রথমার্ধে এদেশের সাহিত্য-সংস্কৃতি অঙ্গনে একটি ব্যতিক্রমধর্মী ক্ষেত্রে বিরাজমান। এসব দিক বিবেচনা করলে পাঞ্জুর জীবনেতিহাস বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।

    কবি পাঞ্জু শাহ্‌ ১২৫৮ বঙ্গাব্দের (১৮৫১ খ্রী) ২৮শে শ্রাবণ ঝিনাইদাহ জেলার শৈলকূপা গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। ঐ সময় কবির পিতা খাদেমালী খোন্দকার এবং কবি মাতা জোহরা বেগম শৈলকূপাতেই তাঁদের নিজস্ব জমিদার ভবনে বাস করতেন।

  • আজাদীর বীর সেনানী - কুমারখালির কাজি মিঞাজান

    বাদশাহী ও নবাবী আমলের ‘মুলুক ফতেয়াবাদের বানিজ্যিক বন্দর, ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী এবং ভিক্টোরিয়ান আমলের ব্যাবসা-বানিজ্য কেন্দ্র, তখনকার পাবনা জেলার একটি মহাকুমা শহর এবং পরে ১৮৭১ খৃষ্টাব্দ থেকে বর্তমানের কুষ্টিয়া জেলার একটি থানা শহরে, রেল ষ্টেশন এবং কাপড়ের হাটের জন্য বিখ্যাত কুমারখালি। ১৮৬১ খৃষ্টাব্দে এখানে একটি মিউনিসিপ্যালিটি স্থাপিত হয়।

  • কবি আজিজুর রহমানের আত্মজীবনী

    জীবন-কথাঃ- তিরিশের দশকে আজিজুর রহমান সাহিত্য চর্চা শুরু করেন। ধনাঢ্য পিতার সন্তান সাহিত্যের আকর্ষণে বিষয় সম্পত্তি পেছনে রেখে কলকাতা-ঢাকা নগরীতে উদ্বাস্তুর জীবন কাটিয়েছেন। কৈশোরে পারিবারিক পরিবেশেই সাহিত্য-সংস্কৃতির সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ট ও অন্তরঙ্গ পরিচয় ঘটে। পুঁথিপাঠ, কবিগান, মরমিয়া গীতি, যাত্রাভিনয় ইত্যাদি উপভোগ করে তিনি সাহিত্য-সংস্কৃতির প্রতি অনুরক্ত হন এবং প্রবলভাবে সাহিত্যচর্চায় আত্ননিয়োগ করেন।

সর্বশেষ পেতে সাবস্ক্রাইব করুন

তথ্য সম্পর্কে খবর

আমাদের নিউজলেটার সাবস্ক্রাইব করুন এবং আপডেট থাকুন
We use cookies

We use cookies on our website. Some of them are essential for the operation of the site, while others help us to improve this site and the user experience (tracking cookies). You can decide for yourself whether you want to allow cookies or not. Please note that if you reject them, you may not be able to use all the functionalities of the site.