বাংলা তথ্য ভান্ডার সমৃদ্ধ করতে আমাদের এই প্রয়াস। ইতিহাস এবং ঐতিহ্যর তথ্য দিতে চাইলে ইমেইল kushtia.contact@gmail.com অথবা ফোন করুনঃ- ০১৯৭৮ ৩৩ ৪২ ৩৩

Select your language

মীর মোশাররফ হোসেন - বাংলা সাহিত্যের পথিকৃৎ
মীর মোশাররফ হোসেন - বাংলা সাহিত্যের পথিকৃৎ

মীর মোশাররফ হোসেনের সংক্ষিপ্ত জীবনী উনবিংশ শতাব্দীর সর্বশ্রেষ্ট মুসলিম সাহিত্যিক রুপে খ্যাত 'বিষাদ সিন্ধুর' অমর লেখক মীর মশাররফ হোসেন ১৮৪৭ সালের ১৩ই নভেম্বর জন্মগ্রহন করেন। মীর মোশাররফ হোসেনের বংশতালিকাঃ সৈয়দ সা’দুল্লাহ, মীর উমর দরাজ, মীর ইব্রাহীম হোসেন, মীর মোয়াজ্জম হোসেন, মীর মোশাররফ হোসেন।

তাঁর পূর্ব পুরুষ সৈয়দ সা’দুল্লাহ বাগদাদ থেকে প্রথমে দিল্লীতে এসে মোগল সেনা বাহিনীতে চাকুরী গ্রহন করেন। পরে তিনি ফরিদপুর জেলার স্যাকরা গ্রামে আগমন করে এক হিন্দু ব্রাহ্মণ কন্যার পাণি গ্রহন করে বর্তমান রাজবাড়ী জেলার পদমদী গ্রামে স্থায়ী বসবাস আরম্ভ করেন।

বাংলাদেশের ঐতিহ্য অনুশারে গর্ভাবস্থায় মহিলারা মাতা-পিতার বাড়ীতে চলে যায়। তার-ই ধারাবাহিকতায় মীর মোশাররফ হোসেন মাতৃগর্ভে থাকাবস্থায় তাঁর মাতা দৌলতন নেছাকে নিয়ে মীরের পিতা মোয়াজ্জেম হোসেন কুষ্টিয়া শহর থেকে তিন মাইল পূর্ব গড়াই ব্রীজের নিকটস' লাহিনীপাড়া গ্রামে অর্থাৎ মীরের মাতামহের বাড়ী (নানা বাড়ী) চলে যায়। মীরের পিতামহের মতোই মাতামহও ছিলেন খুই সম্ভ্রান্ত ও ধনাঢ্য ব্যক্তি। মীর তার মাতাহের বাড়ীতেই জন্মগ্রহন করেন। মীরের মাতামহের মৃত্যুর পর পিতা মোয়াজ্জেম হোসেন কিছুদিন কুষ্টিয়া জেলার লাহিনীপাড়া গ্রামেই বসবাস করেন। মীর মশাররফ হোসেন বাল্যকালে প্রথম গৃহে, পরে গ্রামের জগমোহন নন্দীর পাঠশালায় লেখাপড়া আরম্ভ করেন।

এরপর অল্পকিছুদিন কুমারখালী এম. এন. স্কুল, কুষ্টিয়া হাই স্কুলে পড়াশুনা করেন। ১৮৬০ সালে মীর মশাররফের মা দৌলতুন্নেসা মারা যান। মায়ের মৃত্যুর পর মীর নিজ বাড়ী রাজবাড়ী জেলার পদমদী গ্রামে ফিরে আসেন এবং পদমদী হাইস্কুলে ভর্তি হয়ে পড়াশুনা করতে থাকেন। পরে কৃষ্ণনগর কলেজিয়েট স্কুলে ভর্তি হন। সেই সময় মীরের বয়স ছিল মাত্র ১৩ বছর।এ বয়সেই তিনি সাহিত্য চর্চা শুরু করেন। সাহিত্যের সব ক্ষেত্রেই তাঁর উজ্জ্বল স্বাক্ষর রেখে গেছেন। গল্প, উপন্যাস, নাটক, কবিতা, আত্মজীবনী, প্রবন্ধ ও ধর্ম বিষয়ক প্রায় ৩৭টি বই রচনা করে গেছেন। এরমধ্যে রত্নাবতী, গৌরী সেতু, বসন্তকুমারী, নাটক জমিদার দর্পণ, সঙ্গীত লহরী, উদাসীন পথিকের মনের কথা, মদীনার গৌরব, বিষাদসিন্ধু বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। সাহিত্য রচনার পাশাপাশি তিনি কিছুদিন সাংবাদিকতাও করেছিলেন।

প্রথমে তিনি কাঙাল হরিণাথ মজুমদারের সাপ্তাহিক গ্রামবার্তা প্রকাশিকা পত্রিকা ও কবি ঈশ্বরগুপ্তের সংবাদ প্রভাকর পত্রিকায় কিছুদিন কাজ করেন। এরপর ১৮৮০ সালে তিনি নানা বাড়ী এলাকা লাহিনীপাড়া থেকে ‘হিতকরী’ নামের একটি পাক্ষিক পত্রিকা প্রকাশ করেন। সম্ভবতঃ অষ্টম শ্রেণীতে উঠে তিনি কলকাতায় পিতৃবন্ধু নাদির হোসেনের বাসায় থেকে কিছুকাল পড়াশুনা করেন। নাদির হোসেনের বাসায় অবস্থানকালে তাঁর প্রথমা সুন্দরী কন্যা লতিফনের সংগে প্রথমে ভালবাসা এবং পরে বিবাহের ব্যবস্থা হয়। কিন্তু বিবাহের সময় নাদির হোসেন প্রথম কন্যার পরিবর্তে দ্বিতীয় কুরুপা ও বুদ্ধিহীনা কন্যা আজিজন্নেসার সংগে তাঁর বিবাহ দেন (১৯মে ১৮৬৫)। এই ঘটনার পরিণামে লতিফন্নেসা আত্মহত্যা করলে মীর ভীষণ আঘাত পান। তিনি তাঁর স্ত্রী আজিজন্নেসাকে ক্ষমা করতে পারেন নাই। মীরের প্রথম বিবাহ সুখের না হওয়ায় বিবাহের আট বছর পর সাঁওতা গ্রামের এক বিধবার কন্যা কালী ওরফে কুলসুম বিবিকে বিবাহ করেন। এই ঘটনায় আজিজন্নেসার সংগে তাঁর মনোমালিন্য আরও তীব্র হয়। অতঃপর মীর মশাররফ হোসেন ঐ এলাকায় বসবাস করতে না পেরে টাঙ্গাইল জেলার গজনবী এষ্টেটের এক তরফে ম্যানেজার হয়ে টাঙ্গাইলের 'শান্তিকুঞ্জে' বিবি কুলসুমকে নিয়ে বসবাস করতে থাকেন। তারপর টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার এস্টেটেও তিনি কাজ করেন। দেলদুয়ারে তিনি ম্যানেজার হন ১৮৮৪ সালে। এদিকে আজিজন্নেসা কয়েক বছর অনাদর অবহেলায় নিঃসঙ্গ জীবন যাপন করে লাহিনীপাড়ায় মারা যান এবং লাহিনী পাড়াতেই তাকে সমাহিত করা হয়। অন্যদিকে জমিদারদের সঙ্গে বিবাদের কারণে ১৮৯২ সালে ওই চাকরি ছেড়ে দিয়ে তিনি প্রথম স্ত্রী আজিজুন্নেসার মৃত্যুর পর আবার লাহিনীপাড়ায় চলে আসেন।

মীর সাহেবের বিষাদসিন্ধু গ্রন্থটি দেলদুয়ারে থাকার সময়ে লেখা। জমিদারি এস্টেটে কাজ করতে গিয়ে তিনি জমিদারদের ক্ষুদ্রতা, স্বার্থপরতা, সম্পত্তি লিপ্সা, ষড়যন্ত্র, হিংসা-বিদ্বেষ এবং নানা রকম অনাচার দেখেছিলেন। সে সবের বিবরণ আছে গাজী মিঞার বস্তানী’ ও ‘উদাসীন পথিকের মনের কথা’ বই দুটিতে। এ দুটি বইয়ের গদ্যও শৈল্পিক ও সাবলীল। জমিদারি এস্টেটের কাজ যাওয়ার পর মশাররফ হোসেন বিভিন্ন জায়গায় থাকেন।

কলকাতায়ও ছিলেন ১৯০৩ থেকে ১৯০৯ সাল পর্যন্ত। প্রথম স্ত্রী আজিজুন্নেসার গর্ভে কোন সন্তান জন্মগ্রহণ করে নি। মীর মশাররফ হোসেনের পাঁচটি পুত্র ও ছয়টি কন্যা সবাই বিবি কুলসুমের গর্ভজাত। মীর মশাররফ হোসেনের সন্তানদের নামঃ রওশন আরা, এক কন্যা (নাম জানা যায় নাই), ইব্রাহীম হোসেন, আমিনা, সালেহা, সালেমা, আশরাফ হোসেন, ওমর দারাজ, মাহবুব হোসেন, রাহেলা ও মোসতাক হোসেন। ১৯১১ সালের ১৯ শে ডিসেম্বর নিজ বাড়ী রাজবাড়ী জেলার পদমদী গ্রামে মীর মশাররফ হোসেন ইনতিকাল করলে বিবি কুলসুমের কবরের পাশেই তাঁকে সমাহিত করা হয়। মীর মশাররফ হোসেন উনিশ শতকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক। তাঁর প্রথম জীবনীকার ব্রজেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায় তাঁকে বাংলা সাহিত্যে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের সংগে তুলনা করেছেন। মীর মশাররফ হোসেন বঙ্কিমচন্দ্র চট্রপাধ্যায়ের সংগে তুলনা করা হলেও অসঙ্গত হয় না। গদ্যে, পদ্যে, নাটক, নভেলে মীর মশাররফ হোসেন প্রায় ৩৭ খানা গ্রন্থ রচনা করেন।

তাঁর গদ্যরীতি ছিল বিশুদ্ধ বাংলা যা তদানীন্তনকালে অনেক বিখ্যাত হিন্দু লেখকও লিখতে পারেন নি। তবে তাঁর পদ্যনীতি প্রায় সবই অনুকৃতি ও কষ্টকল্প রচনা বলে তেমন সমাদার পায়নি। তিনি 'জমিদার দর্পন' নাটক লিখে তদানীন্তনকালে অন্যতম শ্রেষ্ট নাট্যকারের মর্যদা লাভ করেন। এ নাটকখানির কাহিনী, সংলাপ, চরিত্র চিত্রণ ও নাটকীয়তাগুণে দীনবন্ধু মিত্রের 'নীল দর্পণের' চেয়ে অনেকাংশে শ্রেষ্ঠত্ব দাবী করে। কৃষক বিদ্রোহে উস্কানী দেওয়ার ভয়ে বঙ্কিমচন্দ্র 'বঙ্গদর্শন' পত্রিকায় নাটকখানির প্রকাশ ও অভিনয় বন্ধের সুপারিশ করেছিলেন।

মীর মশাররফ হোসেন লিখিত গ্রন্থ যথাঃ

    1. রত্নবতী (উপঃ ১৮৭৩)
    2. বসন্ত কুমারী (নাটক ১৮৭৩)
    3. জমিদার দর্পণ (নাটক ১৮৬৯)
    4. গড়াই ব্রীজ বা গৌড়ী সেতু (কবিতা গ্রন্থ ১৮৭৩)
    5. এর উপায় কি (প্রহসন ১৮৭৬)
    6. বিষাদ-সিন্ধু (ঐতিহাসিক উপন্যাস ১৮৮৫-৯১)
    7. সঙ্গীত লহরী (১৮৮৭)
    8. গো-জীবন (প্রবন্ধ ১৮৮৯)
    9. বেহুলা গীতাভিনয় (গীতিনাট্য ১৮৮৯)
    10. উদাসীন পথিকের মনের কথা (জীবনী ১৮৯৯)
    11. গাজী মিয়ার বস্তানী (রম্যরচনা ১৮৯৯)
    12. মৌলুদ শরীফ (গদ্যে-পদ্যে লিখিত ধর্মীয় গ্রন্থ ১৯০০)
    13. মুসলমানের বাঙ্গালা শিক্ষা (ছাত্র পাঠ্য ১ম ভাগ ১৯০৩ এবং দিত্বীয় ভাগ ১৯০৮)
    14. বিবি খোদেজার বিবাহ (কাব্য ১৯০৫)
    15. হযরত ওমরের ধর্ম জীবন লাভ (কাব্য ১৯০৫)
    16. হযরত বেলালের জীবনী (প্রবন্ধ ১৯০৫)
    17. হযরত আমীর হামজার ধর্ম জীবন লাভ (কাব্য ১৯০৫)
    18. মদিনার গৌরব (কাব্য ১৯০৬)
    19. মোশ্লেম বীরত্ব (কাব্য ১৯০৭)
    20. এসলামের জয় (প্রবন্ধ গ্রন্থ ১৯০৮)
    21. আমার জীবনী (আত্মজীবনী ১৯০৮-১০)
    22. বাজীমাত (কাব্য ১৯০৮)
    23. হযরত ইউসোফ (প্রবন্ধ গ্রন্থ ১৯০৮)
    24. খোতবা বা ঈদুল ফিতর (কাব্য ১৯০৮)
    25. বিবি কুলসুম (জীবনী ১৯১০)

উপরোক্ত গ্রন্থসমূহ বাদে মীর মশাররফ হোসেন লিখিত অপর ১২ খানি গ্রন্থের নাম পাওয়া যায়। এই গ্রন্থগুলো হলঃ

  1. ভাই ভাই এইত চাই (প্রহসন ১৮৯৯)
  2. ফাঁস কাগজ (প্রহসন ১৮৯৯)
  3. এ কি! (প্রহসন ১৮৯৯)
  4. টালা অবিনয় (প্রহসন ১৮৯৯)
  5. পঞ্চনারী (কাব্য)
  6. প্রেম পারিজাত (কাব্য)
  7. বাঁধাখাতা (উপঃ ১৮৯৯)
  8. নিয়তি কি অবনতি (উপঃ ১৮৯৯)
  9. রাজিয়া খাতুন (উপঃ ১৮৯৯)
  10. তহমিনা (উপঃ ১৮৯৯)
  11. গাজী মিয়ার গুলি (রম্যরচনা)
  12. বৃহত হীরক খনি (শিশু পাঠ) মীর মশাররফ হোসেন প্রথম জীবনে কাঙাল হরিনাথ মজুমদারের 'গ্রামবার্তা প্রকাশিক' (১৮৬৩) ও কবি ঈশ্বরগুপ্তের 'সংবাদ প্রভাকর' (১৮৩১) পতিকায় টুকিটাকি সংবাদ প্ররণ করতেন।

এই সুবাদে কাঙাল হরিনাথের সংগে তাঁর হৃদ্যতা গড়ে উঠেছিল যা আমৃত্যু বহাল থাকে। এ কারণেই মীর মশাররফ হোসেনকে কাঙাল হরিনাথের সাহিত্য শিষ্য বলা হয়েছে। প্রকৃত পক্ষে কাঙাল হরিনাথ মজুমদার মীর মশাররফ হোসেনকে অনুকরণ করার চেষ্টা করেছেন। মীর মশাররফ হোসেন বিবাহের পর নানা বাড়ী লাহিনীপাড়া থেকে প্রথম স্ত্রীর নামে 'আজিজন নেহার' নামক একখানি পত্রিকা প্রকাশ করেন ১৮৭৪ সালে। সামান্য কয়েক মাস পর পত্রিকাখানি বন্ধ হয়ে যায়।

১৮৯০ সালে তিনি পুনরায় লাহিনীপাড়া থেকে 'হিতকরী' নামে একখানি পাক্ষিক পত্রিকা প্রকাশ করেন। এ পত্রিকার কোথাও সম্পাদকের নাম ছিল না। 'হিতকরীর' কয়েকটি সংখ্যা টাঙ্গাইল থেকেও প্রকাশিত পয়েছিল। এ পত্রিকাখানির সহকারী সম্পাদক ছিলেন কুষ্টিয়ার বিখ্যাত উকিল রাইচরণ দাস। মীর একখানি (রবেনা সুদিন কুদিন কয়দিন গেলে) বাউল গান লিখে কাঙাল হরিনাথ মজুমদারের 'ফিকিরচাঁদ ফকিরের' বাউল দলের সদস্য হন। 'মশা বাউল' ভণিতায় তিনি কয়েকখানি উতকৃষ্ট বাউল সংগীত রচনা করেছিলেন।

সংগীত সম্বন্ধে মীরের বেশ ভাল জ্ঞান ছিল। তাঁর 'সংগীত লহরীতে' বিভিন্ন তালের অনেকগুলি উতকৃষ্ট সংগীত আছে। মুসলিম সাহিত্যিকদের পথিকৃত মীর মশাররফ হোসেন বিশুদ্ধ বাংলায় অসংখ্য গ্রন্থ রচনা করে আরবী-ফারসী মিশ্রিত তথাকথিত মুসলমানী বাংলা ভাষা পরিত্যাগ করেছিলেন। মীর মশাররফ হোসেনের সর্বশ্রেষ্ট গ্রন্থ 'বিষাদ সিন্ধু' বাংলার মুসলমান সমাজে ধর্মগ্রন্থের মত শ্রদ্ধর সংগে আজও পঠিত হয়। কারবালার করুণ ইতিহাসের উপর ভিত্তি করে রচিত এই উপন্যাসখানি বাংলা সাহিত্যের এক অমূল্য সম্পদ। মীর মশাররফ হোসেনের অপর গ্রন্থগুলি বাদ দিলেও মাত্র এই একখানি গ্রন্থ রচনার জন্য তাঁকে বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ট লেখক আখ্যায়িত করা যায়। তাঁর সাহিত্যের প্রায় অর্ধেকই কাব্য হলেও তিনি কবি খ্যাতি লাভ করতে পারেন নি। মীর মশাররফ হোসেন তাঁর যুগের দাবী মিটাতে পারেন নি। সে চেষ্টা ও মানসিকতা তাঁর ছিলনা। তবু তিনিই প্রথম মুসলমানদের জন্য সার্থক সাহিত্য রচনা করেছিলেন একথা অস্বীকার করা যায় না। বাংলা সাহিত্যে মুসলিম কবি সাহিত্যিকদের মধ্যে মীর মশাররফ হোসেনের নাম শীর্ষদেশে অম্লান হয়ে আছে একথা যেমন সত্য তেমনি সমগ্র বাংলা সাহিত্যেও তিনি একজন শ্রেষ্ট সাহিত্যিক ছিলেন একথাও অনস্বীকার্য। তাঁর মৃত্যুঃ পদমদী, রাজবাড়ী- ১৯১১ সালের ১৯শে ডিসেম্বর।

তথ্য সুত্রঃ

  1. মীর মশাররফ হোসেন - শ. ম. শওকত আলী
  2. রাজবাড়ী জেলার ইতিকথা -মোঃ তোফাজ্জল হোসেন মিয়া
  3. বিন্দু বৃত্তান্তে -এস.এম কামরুল হাসান
  4. বিভিন্ন দৈনিক জাতীয় পত্রিকা।
Add comment

ইতিহাস এর নতুন প্রবন্ধ

সর্বশেষ পেতে সাবস্ক্রাইব করুন

তথ্য সম্পর্কে খবর

আমাদের নিউজলেটার সাবস্ক্রাইব করুন এবং আপডেট থাকুন