কুষ্টিয়া
কুষ্টিয়া জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। পূর্বে কুষ্টিয়া নদীয়া জেলার (বর্তমানে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে) অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৮৬৯ সালে কুষ্টিয়ায় একটি পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয়। হ্যামিলটন'স গেজেট প্রথম কুষ্টিয়া শহরের কথা উল্লেখ করে।
-
মধ্য জীবন - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
মধ্য জীবন (১৯০১–১৯৩২)
১৯০১ সালে রবীন্দ্রনাথ সপরিবারে শিলাইদহ ছেড়ে চলে আসেন বীরভূম জেলার বোলপুর শহরের উপকণ্ঠে শান্তিনিকেতনে। এখানে দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৮৮ সালে একটি আশ্রম ও ১৮৯১ সালে একটি ব্রহ্মমন্দির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
-
যৌবন - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
যৌবন (১৮৭৮-১৯০১)
১৮৭৮ সালে ব্যারিস্টারি পড়ার উদ্দেশ্যে ইংল্যান্ডে যান রবীন্দ্রনাথ। প্রথমে তিনি ব্রাইটনের একটি পাবলিক স্কুলে ভর্তি হয়েছিলেন। ১৮৭৯ সালে ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনে আইনবিদ্যা নিয়ে পড়াশোনা শুরু করেন।
-
শৈশব ও কৈশোর - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
শৈশব ও কৈশোর (১৮৬১ - ১৮৭৮)
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ৭ই মে, ১৮৬১ সালে। তাঁর পিতা ছিলেন ব্রাহ্ম ধর্মগুরু দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮১৭–১৯০৫) এবং মাতা ছিলেন সারদাসুন্দরী দেবী (১৮২৬–১৮৭৫)। রবীন্দ্রনাথ ছিলেন পিতামাতার চতুর্দশ সন্তান। জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবার ছিল ব্রাহ্ম আদিধর্ম মতবাদের প্রবক্তা। রবীন্দ্রনাথের পূর্ব পুরুষেরা খুলনা জেলার রূপসা উপজেলা পিঠাভোগে বাস করতেন।
-
রমজানে লেবুর শরবত
লেবু সহজলভ্য এবং এর শরবত সহজেই তৈরি করা যায় বলে সারাবছর ধরেই এটি একটি জনপ্রিয় পানীয়। রমজান মাসে ইফতারে লেবুর শরবতের যেন কোন বিকল্প নেই। রমজানে অন্যান্য পানীয়ের চেয়ে কেন লেবুর শরবত এগিয়ে রাখবেন তা জানার জন্যে আমাদের এই পরিবেশনা।
-
প্লাস পয়েন্ট কম্পিউটার - Plus Point Computer
এখানে প্লাস্টিক আইডি কার্ড, ভিজিটিং কার্ড, ডিজিটাল ব্যানার, ফেস্টুন, সহ প্রিন্টিং প্রেস এর যাবতীয় কাজ করা হয়। এ ছাড়াও ছবি থেকে ছবি, কালার প্রিন্ট, লেজার প্রিন্ট, স্ক্যান, ই-মেইল, ও নাটক সিনেমা ডাউনলোড করা হয়।
-
অভি'স ক্রাফটস - Ovi's Craft
সুতোয় বুনি স্বপ্ন
এখানে শাড়ী, থ্রী-পিস, সিঙ্গেল কামিজ, মেয়েদের জিন্স. স্যান্ডেল, ছেলেদের সাট, প্যান্ট ও বাচ্চাদের পোষাকতো থাকছেই৷ এছাড়াও প্রসাধন সামগ্রী ও হ্যান্ড ব্যাগ সুলভ মূল্য পাওয়া যায়৷
-
কালের সাক্ষী ভেড়ামারা উপজেলা’র জুনিয়াদহ জামে মসজিদ
কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামারা উপজেলা’র জুনিয়াদহ ইউনিয়নের খন্দকারপাড়া’র জুনিয়াদহ জামে মসজিদটি প্রাচীন স্থাপত্যকলার এক অপূর্ব নির্দশন। এর স্থাপত্য কলা ও অপূর্ব নির্মান কৌশল আজও সকলকে আকৃষ্ট করে।
-
খোকসা
যতদুর শোনা যায় খোকা শাহ নামের এক সাধকের নাম থেকে খোকসা নামের উৎপত্তি হয়েছে। আবার কারও কারও মতে খোকসা নামক গাছের থেকে খোকসা নামের উৎপত্তি। তবে এ এলাকা থেকে এ গাছ অনেক আগেই বিলুপ্ত হলেও বর্তমান রংপুর অঞ্চলের কিছু কিছু এলাকায় খোকসা নামক গাছ এখনও আছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে।
-
মিরপুর
মিরপুরের নামকরণের ক্ষেত্রে সঠিক কোন তথ্য পাওয়া যায় না। তবে কুখ্যাত নীলকর টেলর ও নুডসনের নীল কুটিকে কেন্দ্র করেই মিরপুর গড়ে ওঠে। নীলকুটিকে কেন্দ্রকরেই ১৮২০-১৮২৪ সালে মিরপুর থানা ও মিরপুর তহশীল অফিস স্থাপিত হয় ।
১৮২৮ সালে পাবনা জেলা গঠিত হলে ঐ সময়েই মিরপুর ১ মাইল পূর্বের পাড়া গ্রামে একটি পুলিশ ক্যাম্প স্থাপিত হয়। ১৮৬৩ সালে মিরপুরসহ এ- অঞ্চলকে কুষ্টিয়া মহকুমার অন্তর্গত করেন নদীয়া জেলা ভূক্ত করা হয়। ১৮৭৮ সালে মিরপুর রেলপথ স্থাপিত হয় এবং উহাকে কেন্দ্র করেই মিরপুর ব্যবসা বাণিজ্যের কেন্দ্র হিসাবে গড়ে ওঠতে শুরু করে।
-
ভেড়ামারা
রয়েছে হযরত সোলাইমান শাহ্ চিশতির মাজার শরীফ এবং গায়েবী মসজিদ খ্যাত তিন গম্বুজ মসজিদ। ভেড়ামারা উপজেলার নামকরণের কোন সুনির্দিষ্ট ইতিহাস জানা যায় না। তবে লোক মুখে এবং শহুরীগ্রামাঞ্চলে নানা কথার প্রচলন রয়েছে। জানা যায়, ভেড়ামারা এলাকায় অতীতে প্রচুর ভেড়া পালন করা হতো। তৎকালীন ব্রিটিশ আমলে ট্রেন চলাকালীন অবস্থায় ভেড়ামারা ষ্টেশন সংলগ্ন এলাকায় একযোগে শতাধিক ভেড়া ট্রেনের নীচে পড়ে কাটা পড়ে মারা যায়। সেই সময় ‘ভেড়া’ হতেই ভেড়ামারার নামকরণ করা হয়েছিল ভেড়ার ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্য।
-
দৌলতপুর
দৌলতপুর বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। এটি কুষ্টিয়ার শেষ উপজেলা ভারতের পাসে অবস্থিত।
দৌলতপুর উপজেলা কুষ্টিয়া জেলার অধীনে একটি উপজেলা। দৌলতপুর উপজেলার আয়তন ৪৬১বর্গ কিলোমিটার। এর উত্তরে বাঘা ও লালপুর, দক্ষিণে গাংনী ও মিরপুর, পুর্বে ভেড়ামারা ও মিরপুর উপজেলা এবং পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ। মাথাভাঙ্গা এবং পদ্মা এই উপজেলার প্রধান নদী। এছাড়া হিসনা নামের আরো একটি নদী দৌলতপুর উপজেলার মাঝ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
১৯৮৩ সালে দৌলতপুর থানাকে উপজেলা হিসেবে ঘোষনা করা হয়। দৌলতপুর উপজেলায় ১৪টি ইউনিয়ন, ১৬১টি মৌজা ও ২৪২টি গ্রাম রয়েছে।
-
কুমারখালী
চৈতন্যদেবের আমলে কুমারখালীর নাম ছিল তুলসী গ্রাম। নবাব মুর্শিদকুলি খাঁ এ অঞ্চলের রাজস্ব আদায়ের জন্য কালেক্টর নিযুক্ত করেন কমরকুলি খাঁ কে। তার নাম থেকে আঞ্চলিক সদরের নাম হয় "কুমারখালী"। সাবেক 'কমরখালীর' বিবর্তিত রুপ বর্তমান 'কুমারখালী'।
-
হোটেল সমূহ
কুষ্টিয়া জেলার সরকারী/বেসরকারী হোটেল, রেষ্ট হাউজ, গেষ্ট হাউসের বিবরণ
নিচে যেসব হোটেল সমুহের নাম দেওয়া আছে, আপনি উক্ত কোন হোটেলে অবস্থানে কোন অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে চাইলে অবশ্যয় উক্ত হোটেলের পেজের নিচে কমেন্ট করতে ভুলবেন না।
-
হোটেল প্রিতম আবাসিক
হোটেল প্রিতম আবাসিক Hotel Pritom is the first and largest luxurious hotel in Kushtia. We provide the best service for our guest more than anyone. Tourists as well as business travellers will find it very convenient during their stay in Kushtia.
-
রবীন্দ্র সঙ্গীত
রবীন্দ্র সঙ্গীত হল বিশিষ্ট বাঙালি কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত ও সুরারোপিত গান। বাংলা সংগীতের জগতে এই গানগুলি এক বিশেষ স্থানের অধিকারী। রবীন্দ্রনাথের জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে ও আমার সোনার বাংলা গানদুটি যথাক্রমে ভারতীয় প্রজাতন্ত্র ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত। ভারতের জাতীয় স্তোত্র বন্দে মাতরম্ রবীন্দ্রনাথেরই সুরারোপিত।
-
কুষ্টিয়া পৌরসভার মেয়র গণের তালিকা ও সময়কাল
Kushtia municipality mayor list and duration
বাংলাদেশের পুরাতন পৌরসভার ভিতর অন্যতম কুষ্টিয়া পৌরসভা। ১৮৬৯ সালে তৎকালীন প্রশাসক "এফ. ডবলু. গ্রিবল" মাধ্যমে শুরু হয় কুষ্টিয়া পৌরসভা কার্যক্রম। আজ অবধি কুষ্টিয়া পৌরসভা বেশ সুনামের সহিত চলছে।
-
কুষ্টিয়া পৌরসভার ইতিহাস
History of Kushtia Municipality
কোম্পানী আমলে কুষ্টিয়া যশোর জেলার অধীন ছিল। চালতেদহের (বর্তমান গড়াই নদীর) অপর তীরে তালবাড়িয়ার মুখে ডাকদহের উত্তর-পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত কুষ্টিয়া থানাকে পদ্মার গ্রাস থেকে রক্ষা করবার এবং নীলবিদ্রোহ-উত্তর বিব্রত বিৃটিশ প্রশাসনিক ব্যবস্থাকে সুব্যবস্থিত করার লক্ষ্যে মজমপুর গ্রামের উত্তর-পূর্ব ভাগে স্থানান্তর করা হয়।
-
কুষ্টিয়া শিল্প প্রতিষ্ঠান
Kushtia industry
বৃহৎ, মাঝারী, ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের জন্য কুষ্টিয়ার ব্যাপক পরিচিতি রয়েছে। কুষ্টিয়া বিসিক, পোড়াদাহ, খাজানগর, কুমারখালি, আল্লার দরগা উল্লেখ যোগ্য প্রতিষ্ঠিত শিল্প কলকারখানা রয়েছে। কুষ্টিয়ার পণ্যর চাহিদা রয়েছে সারা বাংলাদেশ এবং বিশ্ব দরবারে। কুষ্টিয়া জেলার চাল, আলু, পিয়াজ, পান, কলা, তামাক, বস্ত্র ইত্যাদি পণ্য ব্যাপক পরিচিত সারা বাংলাদেশ। এক সময় পাট এবং আঁখের জন্যও বিখ্যাত ছিল।
-
দোল পূর্ণিমা উৎসবের আজ শেষ দিন
Dol purnima festival
লালন স্মরণে দোল পূর্ণিমা উৎসবের আজ শেষ দিন। এবারের উৎসবে দেশের সব জেলা থেকেই লালন ভক্তরা ছুটে এসেছে। এছাড়া বাংলাদেশের বাহির থেকেও অনেক লালন ভক্তরা এসে তার ধামে ভিড় জমিয়েছে।
-
দৌলতপুর ইতিহাস
Doulotpur History
দৌলতপুর বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। এটি কুষ্টিয়ার শেষ উপজেলা ভারতের পাসে অবস্থিত।
Page 14 of 17