সাহিত্য ও সংস্কৃতির রাজধানী হিসেবে পরিচিত কুষ্টিয়া জেলা বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতি বিজড়িত; এই কুষ্টিয়া শিল্প সাহিত্য ও সংস্কৃতিতে বাংলাদেশকে করেছে সমৃদ্ধ।
এছাড়াও বিষাদ সিন্ধুর রচয়িতা মীর মশাররফ হোসেন এবং বাউল সম্রাট লালনের তীর্থভূমি, এ জনপদে জন্মগ্রহণকারী বিশিষ্ট কবি দাদ আলী, লেখিকা মাহমুদা খাতুন সিদ্দিকা, ‘‘এই পদ্মা এই মেঘনা’’ গানের রচয়িতা আবু জাফর, কুষ্টিয়ার সাহিত্য ও সংস্কৃতির প্রতিষ্ঠাতা কাঙাল হরিণাথ, নীল বিদ্রোহের নেত্রী প্যারী সুন্দরী, স্বদেশী আন্দোলনের নেতা বাঘা যতিন, প্রকৌশলী কামরুল ইসলাম সিদ্দিকী, সঙ্গীত শিল্পী মোঃ আব্দুল জববার, ফরিদা পারভীনসহ অসংখ্য গুণীজনের পীঠস্থান কুষ্টিয়াকে সমৃদ্ধ করেছে।
কুষ্টিয়া জেলা ব্রান্ডিং ডকুমেন্টারি
বাউল সম্রাট লালন শাহের নাম জানেন না, গান শোনেননি দেশে এমন মানুষ পাওয়া দুষ্কর। আত্মতত্ত্বে রচিত ‘সব লোকে কয় লালন কি জাত সংসারে’ গানটির মাঝে পাওয়া যায় তার অসাম্প্রদায়িক চেতনার প্রকাশ যা কুষ্টিয়ার জন মানুষের সাংস্কৃতিক চেতনার প্রতিফলন।
সম্প্রতি কুষ্টিয়া জেলার বিভিন্ন সরকারি, বেসরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা, স্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সুশীল সমাজের বিজ্ঞ ও সুধীজনসহ সংশ্লিষ্টদের সাথে একাধিকবার মত বিনিময় করে কুষ্টিয়া জেলাকে সমগ্র বাংলাদেশ এবং পৃথিবীব্যাপী তুলে ধরার নিমিত্ত ভিডিওটি নির্মাণ করা হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা - কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসন।