“ কবে হবি ওই চরণের দাসী ”
কুষ্টিয়ার মোহিনী মিলের ঐতিহ্য নতুন রুপে ফিরে আসুক আগামী প্রজন্মের কাছে
- বিস্তারিত
- ক্যাটfগরি: মোহিনী মোহন
(পড়তে সময় লাগবেঃ-: 3 - 6 minutes)
এক সময়ের এশিয়ার সর্ববৃহৎ ঐতিহ্যবাহী বস্ত্রকল কুষ্টিয়ার মোহিনী মিল আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ব্যাপক অর্থনৈতিক জোয়ারে প্রসিদ্ধ ছিল। কিন্তু আজ সারা দেশের এত উন্নয়ণের মাঝেও মিলটির এই করুণ পরিণতির অবস্থার দিকে তাকালে কুষ্টিয়াবাসী দুঃখ প্রকাশ করে থাকেন। অনেকে মনে করেন, এখনও মিলটি রাষ্ট্রের শিল্প উন্নয়ণের স্বার্থে ফিরিয়ে নিয়ে পুণঃরায় নতুন প্রযুক্তিতে চালু করার জন্য বাংলাদেশ সরকার যথাযথ উদ্যোগী হলে হয়তো মোহিনী মিল আবারও পেতে পারে হারানো দিনের সেই ঐতিহ্য।
বিস্তারিত পড়ুন... মন্তব্য লিখুন
মোহিনী মোহন চক্রবর্তী আঠার টাকার এক কেরানী থেকে বিচারপতি এবং শিল্পপতি
- বিস্তারিত
- ক্যাটfগরি: মোহিনী মোহন
(পড়তে সময় লাগবেঃ-: 12 - 24 minutes)
সেই সময়ের নদীয়া এবং এখনকার কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালি সর্ব কালেই এক অভিন্ন ও স্বতন্ত্র ধারার পরিচয়ে পরিচিত। রাজনীতি থেকে সমাজ ব্যবস্থা, প্রশাসনিক বিন্যাস থেকে সাংস্কৃতিক পরিমন্ডল কিংবা ব্যবসা-বাণিজ্য থেকে অর্থনৈতিক স্তর যেন সব কিছুতেই অন্যসব এলাকার সাথে বৈশিষ্ট্যগত পার্থক্য ছিল। কুমারখালিতে জল যোগাযোগের সহজ মাধ্যম ছিল। এক সময়ের গৌড় বা এখনকার গড়াই নদীর তীর ঘেষা, আবার পদ্মা নদীর তীরবর্তী হওয়াতে এখানে অর্থনৈতিক অঞ্চল হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেতে তেমন চেষ্টা করতে হয় নাই। ১৮৫৭ সালে কুমারখালি প্রথম মহকুমা হিসেবে প্রতিষ্ঠা পায়।
কুষ্টিয়ার মোহিনী মিল
- বিস্তারিত
- ক্যাটfগরি: মোহিনী মোহন
(পড়তে সময় লাগবেঃ-: 5 - 10 minutes)
মানুষের মৌলিক অধিকারের অন্যতম হলো বস্ত্র। শীতাতপ ও লজ্জা নিবারণের জন্যই মানুষ গড়ে তোলে বস্ত্রশিল্প। হস্তচাালিত তাঁতবস্ত্র এক সময় এদেশের গণচাহিদা মেটাতো। সে সময়ে গড়ে উঠেছিল বাঙালির সুতি বস্ত্রের শিল্প গৌরব। ঔপনিবেশিক কালে যান্ত্রিক তাঁতশিল্প এসে সেই স্থান জবরদখল করে বসলো। গড়ে উঠলো কল-কারখানা।
মোহিনী মোহন চক্রবর্তী
- বিস্তারিত
- ক্যাটfগরি: মোহিনী মোহন
(পড়তে সময় লাগবেঃ-: 12 - 23 minutes)
সেই সময়ের নদীয়া ও এখনকার কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী সর্বকালেই এক অভিন্ন ও স্বতন্ত্র ধারার পরিচয়ে পরিচিত। রাজনীতি থেকে সমাজ ব্যবস্থা, প্রশাসনিক বিন্যাস থেকে সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডল কিংবা ব্যবসা-বাণিজ্য থেকে অর্থনৈতিক স্তর— সবকিছুতেই যেন অন্য সব এলাকার সঙ্গে বৈশিষ্ট্যগত পার্থক্য ছিল। কুমারখালীতে জল যোগাযোগের সহজ মাধ্যম ছিল। একসময়ের গৌড়ি বা এখনকার গড়াই নদীর তীরঘেঁষা আবার পদ্মার তীরবর্তী হওয়ায় এটি অর্থনৈতিক অঞ্চল হিসেবে দ্রুত প্রতিষ্ঠা পায়।
মোহিনী মোহন চক্রবর্তীর ছিল মোহিনী মিল
- বিস্তারিত
- ক্যাটfগরি: মোহিনী মোহন
(পড়তে সময় লাগবেঃ-: 7 - 13 minutes)
ভারতের প্রখ্যাত সুতা ব্যবসায়ী মোহিনী মোহন চক্রবর্তী। নদীপথে নিরাপদ যাতায়াত আর উন্নত রেল যোগাযোগের কারণে তিনি কুষ্টিয়ার বড় স্টেশনসংলগ্ন জায়গায় একটি সুতা মিল স্থাপনের উদ্যোগ নেন। ১৯০৮ সালে মিলপাড়া এলাকায় ১০০ একর জায়গার ওপর নির্মাণ করেন মোহিনী মিল। সে সময় সুদূর ইংল্যান্ড থেকে পিতলের হ্যান্ডলুম মেশিন আর পিতলের তৈরি প্রায় ২০০ তাঁত আমদানি করে বসিয়েছিলেন তার মিলে। এ সময় ভারতবর্ষের কয়েকটি জায়গায় এ ধরনের আধুনিক সুতার কলের মধ্যে মোহিনী মিল ছিল অন্যতম। এখানে প্রায় ৩০০ শ্রমিক কাজ করতেন। এ মিলে উৎপাদিত সুতা ভারতবর্ষের সব প্রদেশ ছাড়াও বার্মা, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কায় যেত। সে সময় কুষ্টিয়ার ঐতিহ্যবাহী বস্ত্রকল মোহিনী মিল ছিল অর্থনৈতিক চালিকাশক্তি।
মোহিনী মিলের ধ্বংসাবশেষ এখন শুধু কালের সাক্ষী
- বিস্তারিত
- ক্যাটfগরি: মোহিনী মোহন
(পড়তে সময় লাগবেঃ-: 2 - 3 minutes)
সচল অবস্থায় মোহিনী মিল সমগ্র এশিয়ার সর্ববৃহৎ কাপড়ের কলের স্বীকৃতিপ্রাপ্ত মিল।
মোহিনী মোহন জীবনাবলি
- বিস্তারিত
- ক্যাটfগরি: মোহিনী মোহন
(পড়তে সময় লাগবেঃ-: 2 - 4 minutes)
কুষ্টিয়া জেলার অন্যতম কৃতিসন্তান, স্বদেশী আন্দোলনের নিরলস কর্মী এবং মোহিনী মিলের প্রতিষ্ঠাতা মোহিনী মোহন চক্রবর্তী বঙ্গদেশের বিখ্যাত ব্যক্তি ছিলেন।
Close
আমাদের ফেসবুক পেজ এবং ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ হয়ে গেছে। বর্তমানে আমাদের শুধু টুইটার রয়েছে।
